রাজ্য সরকারি দপ্তরে সংক্রমণের সম্ভাবনা কমাতে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে এখন থেকে দুটো শিফটে

সরকারের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানিয়ে সব কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন ও অনান্য গনসংগঠন শান্তি পূর্ন ভাবে এবং

বাংলার মানুষের জন্য দেশের স্বরাষ্ট্রন্ত্রীর বক্তব্যে রাজ্যের জন্য কিছু ঘোষণা হবে ভেবেছিলাম, কিন্তু এত অসত্য

করোনা থেকে আম্ফান এই দুইয়ে বিধ্বস্ত বাংলা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের তরফ থেকে এই দুই এর

করোনা পরিস্থিতিতে রাজনীতি থমকে গিয়েছিল। তবে আগামী বছর রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। এবছর কলকাতা পুরসভার নির্বাচন।

লকডাউন শিথিল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যের বকেয়া পুরো ভোট নিয়ে তৎপরতা শুরু করল রাজ্য নির্বাচন

করোনার পর আম্পান, এতসব বিপর্যয়ের পরেও মানুষের মাঝে দেখা মিলছে না স্থানীয় সাংসদের। এই নিয়ে

প্রথম গেটে লাগানো রয়েছে বড়ো বড়ো দুটো প্লাকেট। যেখানে লেখা মাস্ক ছাড়া প্রবেশ নিষেধ।যা দেখার

বিজেপি নেতা সব্যসাচী দত্ত লেকটাউনে তার এক অসুস্থ কর্মীকে দেখতে গেলে অভিযোগ বিধান নগর এর

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ঘোষণা করলেন আগামী 30 জুন পর্যন্ত গোটা রাজ্যে লকডাউন চলবে তবে বিয়ে