বহরমপুর দলীয় কংগ্রেস কার্যালয় অধীর রঞ্জন চৌধুরী সাংবাদিক বৈঠকে বললেন আমি প্রথম দিন থেকেই কেকের মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছি, এবং পূর্ণাঙ্গ তদন্ত আমি চেয়েছি আপনারা জানেন সর্বপ্রথম টুইটে এবং সাংবাদিক বৈঠকে আমি বলবার চেষ্টা করেছিলাম যে কেকের মৃত্যু আমার কাছে অস্বাভাবিকতা লেগেছে। সত্যি কথা বলতে কি কেকের মৃত্যু নিয়ে প্রচুর গাফিলতি চোখে পড়ছে আজকে এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সারা বাংলা জুড়ে এটা একটা আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অধীর চৌধুরী বলেন এত বড় শিল্পী তিনি শহরের বুকে এসেছেন তার অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে কেন এরকম গাফিলতি দেখা দিবে, আজকে আমরা তাকে হারালাম এই পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যের রাজধানীতে এটা আমাদের কাছে খুব দুঃখের ব্যাপার, আগামী দিনে কলকাতায় এবং পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জায়গায় বড় বড় শিল্পীরা আসতে দ্বিধা করবে বলে আমি সন্দেহ প্রকাশ করছি।
কেকের মৃত্যু নিয়ে বাংলার ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত হয়েছে বলে আমি মনে করছি। বাংলায় যা খুশি তাই হচ্ছে একটা ছাত্র সংসদের যার কোন অস্তিত্ব নেই সেই সব ছেলেরা এত টাকা কোথা থেকে পায় এত বড় একটা শিল্পী কে নিয়ে আসছে সেই টিকিট ব্ল্যাকে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ একটা আনন্দ অনুষ্ঠান করার নামে টিকিটের কালোবাজারি হয়েছে কে কে কে সামনে রেখে টিকিটের কালোবাজারি হয়েছে অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য কোন রকম পদক্ষেপ নেয়া হয়নি যার ফলে আজ বাংলার রাজধানীতে অনুষ্ঠান করতে এসে মারা গেলেন এক সঙ্গীত জগতের নক্ষত্র কে কে। অধীর চৌধুরী বলেন এই টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে অনেক স্বার্থন্বেষী চক্র জড়িত আছে তাদের অবিলম্বে খুঁজে বের করা হোক। তিনি আরো বলেন কোথায় কোথায় এই স্বার্থন্বেষী চক্র জড়িয়ে আছে সেগুলো খুঁজে বার করা হোক একজন মানুষের ভালো-মন্দ চিন্তা না করে এই কালোবাজারি করতে গিয়ে অবস্থার মধ্যে একজন শিল্পীর মৃত্যু হল এরপরও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ঘুম ভাঙবে না বললেন অধীর রঞ্জন চৌধুরী।