স্বামী বিবেকানন্দ বাঙালির জীবনে এক আদর্শ মহামানবই নন, তিনি যুগাবতার। আধ্যাত্মকে এক অন্য পর্যায়ে উন্নীত করে স্বামীজি মানুষের জীবনে আলোর দিশা দেখিয়েছেন। রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেছিলেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত। ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে সন্ন্যাস গ্রহণের পর তিনি হয়ে ওঠেন স্বামী বিবেকানন্দ। ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দের ১২ ই জানুয়ারি উত্তর কলকাতার সিমলা স্ট্রীটে জন্মগ্রহণ করেন স্বামী বিবেকানন্দ। ছোট থেকেই পড়াশোনায় ছিলেন মেধাবী। স্কটিশ চার্চ কলেজে পড়াশোনার সময় তিনি যুক্তি বিদ্যায় পারদর্শী হয়ে ওঠেন। নেতিবাচক ভাবনার অন্ধকার দিকটির পর্দা সরিয়ে তিনি মানুষের মননে নতুন চেতনার বিকাশ ঘটান। ধর্মান্ধতাকে দূরে সরিয়ে আধুনিকতার চেতনায় যুবসমাজকে উদ্বুদ্ধ করে তোলেন নিজের ভাবধারার মধ্য দিয়ে। যুব সমাজের মনে শক্তি জোগাতে স্বামীজি আহ্বান জানিয়েছেন, ” হে বীর হৃদয় যুবকগণ, তোমরা বিশ্বাস করো যে তোমরা বড় বড় কাজ করার জন্যে জন্মেছ। ওঠো, জাগো, আর ঘুমিও না। সকল অভাব, সকল দুঃখ ঘুচাবার শক্তি তোমাদের মধ্যেই আছে।”
স্বামী বিবেকানন্দ বাঙালির জীবনে এক আদর্শ মহামানবই নন, তিনি যুগাবতার
রবিবার,১০/০১/২০২১
1028