কবিরুল ইসলাম, কাটোয়া, বর্ধমানঃ এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি মঙ্গলকোটে মাথরুন নবীনচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে কন্যাশ্রী ফর্ম রিভিউ করতে গিয়ে প্রধান শিক্ষক আবুলওয়াজেদ আনসারী দেখেন তাঁর বিদ্যালয়ে ফারহানা খাতুন নাম এক ছাত্রী ২৫ হাজার টাকা তুলেছে কন্যাশ্রী প্রকল্পে। কুলসোনা গ্রামে ওই জাতীয় বাড়ীর ঠিকানা দেওয়া হয়েছে। তদন্তে দেখা যায় ওই নামে কোন ছাত্রী নেই বিদ্যালয়ে। যে এ্যাকাউন্টে টাকা জমা পড়েছে সেটি জলঙ্গির ধনীরামপুর শাখার বঙ্গীয় গ্রামীণ বিকাশ ব্যাঙ্কের গোলাম কাজি আনসারীর। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে স্কুলের যে কমপিউটারে সমস্ত নথিপত্র ছিল, তার পাশওয়ার্ড কোন ভাবে যেনে যায় ঐ অভযুক্ত যুবক। বিদ্যালয়ে ওয়েবসাইটে গিয়ে ফর্ম পূরণ করে ফারহানা খাতুনের নামে। প্রধান শিক্ষকের ডিজিটাল সই যাচাই করার পদ্ধতি টি ভালোভাবে জালিয়াতি করে থাকে। বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষাকর্মী এই প্রতারনায় জড়িত বলে অনুমান। মঙ্গলকোট বিডিও সুশান্ত মণ্ডল জানান – বিদ্যালয় কমিটিকে এফআইআর করতে বলেছি।
কন্যাশ্রী প্রকল্পে জালিয়াতির অভিযোগ
রবিবার,১০/০৫/২০১৫
750