বাংলা এক্সপ্রেস:
চলতি বছরেই তার ৭৬ তম জন্মবর্ষ পালন করা হয়েছে। তবু এতদিন তাঁর বেঁচে থাকাটাই যেন অবিশ্বাস্য। মোটর নিউরন নামক বিরল রোগে আক্রান্ত তিনি। অসাড় ছিল দেহের একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারণত চার থেকে সাড়ে চার বছর অবধি বাঁচেন। কিন্তু তাঁর রোগ ধরা পড়ে ১৯৬৩ সালে অর্থাৎ ৫৫ বছর তিনি এই রোগে আক্রান্ত হয়েও তিনি বেঁচে ছিলেন যা মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় “মিরাকেল”।
শুধু মাত্র রোগেই সাথে যুদ্ধ করেই থেমে থাকেননি তিনি। আবিষ্কার করেছেন বিষ্ময়কর মহাজাগতিক সব তথ্য। একাধিক পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। ১৯৮৮ সালে তাঁর প্রথম বই “A BRIEF HISTORY OF TIME” প্রকাশিত হয়। যেখানে তিনি মহাকাশ, নক্ষত্রজগৎ, তারামন্ডল ইত্যাদি নিয়ে বিষ্ময়কর সমস্ত তথ্য দিয়েছেন। এক কথায় তিনি যেন নক্ষত্র দের মধ্যেই বাস করতেন সর্বক্ষন। “দ্য বিগ ব্যাঙ্ থিওরি” আবিষ্কারক সৃষ্টির নিয়মে, কালের পতনে সেই নক্ষত্রই নিভে গেল। বিঞ্জানীমহল তো বটেই আজ শোকস্তব্ধ গোটা পৃথিবী।