‘ মা আসছে ‘ এই কথাটা মনে এলে আনন্দে ভরে ওঠে মনটা। মা তাঁর দশটা হাত দিয়ে আমাদের সকলকে নানারকম বাধাবিগ্ন কাটিয়ে আগলে রেখেছে। আমাদের সবসময় ছোটোবেলার কথা মনে পড়ে, যেদিন মহালয় হয়ে সেদিন থেকেই মনে হতো যেন পুজোর দিন। আকাশে বাতাসে যেন মায়ের আগমনীর বার্তা ভেসে বেড়াতো। প্রেতপক্ষের অবসান ঘটিয়ে দেবীপক্ষের সূচনা হয়। গঙ্গার ঘাটে ঘাটে পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে তর্পণ করা হয়, তার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের যেন মনটাও উদাস হয়ে যায়, মনে হয় সবকিছুই যেন মায়ের আবির্ভাবে সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্ক আছে, তবে বর্তমানে শিশুদের পড়াশুনো তার সঙ্গে অন্যান্য শিক্ষার জন্য যেন সবকিছুই তাদের জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। অবশ্য পুজোর পাঁচদিন প্রত্যেকে নিজ নিজ মতো করে আনন্দের দিন গুলো উপভোগ করে এবং শিশুরা নিজেদের মতো করে পুজোর আনন্দে মেতে থাকে। কিন্তু এখন সারা বিশ্বে শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না। তাই মায়ের কাছে দু হাত জোর করে প্রাথনা জানাই বিশ্বে শান্তি ঘটিয়ে আমাদের রক্ষা করুন।
‘ মা ‘ সারা বিশ্বে অশান্তি, শান্তি করে দাও !
সোমবার,১২/১০/২০১৫
764