প্রতিদিনের ব্যস্ত জীবনে শহরজুড়ে যে শব্দটা প্রায়ই আমাদের কানে বাজে, তা হলো “দুর্ঘটনা”। চারপাশে যখনই কোনো পথ দুর্ঘটনার খবর আসে, তখন আমাদের মুখে উঠে আসে একই প্রশ্ন— “বেপরোয়া গতির বলি, দায় কার?”
রাজধানী হোক বা মফস্বল শহর, রাস্তায় বেরোলেই চোখে পড়ে গতির প্রতিযোগিতা। ট্রাফিক নিয়ম অমান্য করে একের পর এক গাড়ি দৌড়ে চলে যেন একটা রেস চলছে। হেলমেট ছাড়া বাইক চালানো, মোবাইলে কথা বলতে বলতে ড্রাইভ, সিগন্যাল ভাঙা—এসব এখন যেন ‘নতুন নর্মাল’।
ফলতঃ, অল্পবয়সী তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে স্কুলপড়ুয়া বাচ্চা কিংবা বৃদ্ধ—কেউই রক্ষা পাচ্ছে না দুর্ঘটনার ছোবল থেকে।
এখানে আসে মূল প্রশ্নটা—দায় কার?
সত্যি বলতে, দায় একক কারোর নয়।
📍 পুলিশের নজরদারি অনেক সময়েই শিথিল থাকে।
📍 বহু রাস্তার অবস্থা বেহাল, নেই সঠিক ট্রাফিক সাইন।
📍 আবার অনেক চালকই মনে করেন, নিয়ম তাঁদের জন্য নয়।
এই চক্রবূহ্য থেকে বেরিয়ে আসতে হলে প্রয়োজন সমষ্টিগত দায়বদ্ধতা।
রাস্তায় বেরোনো মানেই এখন আতঙ্ক। অথচ, এটাই তো হওয়া উচিত ছিল নিরাপত্তার প্রতিচ্ছবি।
আজ যদি আমরা সবাই এক কদম এগিয়ে আসি, তাহলে আগামীকাল হয়তো কোনো প্রাণ এভাবে রাস্তায় পড়ে থাকবে না।
বেপরোয়া গতির বলি আর কেউ না হোক—এই আমাদের অঙ্গীকার হোক।
কলকাতা, ১৪ এপ্রিল ২০২৫:নববর্ষের আগের দিনেই শহরবাসীকে বিশেষ উপহার দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দক্ষিণেশ্বরের পর…
মুর্শিদাবাদ, ১৫ এপ্রিল ২০২৫:এক কাপড়ে বাড়ি ছাড়তে হয়েছে। ভাত বসিয়েই কেউ দৌড়েছেন প্রাণ বাঁচাতে। রাতারাতি…
নন্দীগ্রাম, ১৫ এপ্রিল ২০২৫: বাংলা নববর্ষের সকালেই ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক আবহে পথে নামলেন রাজ্যের বিরোধী…
কলকাতা, ১৫ এপ্রিল ২০২৫: রাজ্যের একের পর এক অশান্ত ঘটনা— মুর্শিদাবাদ, ভাঙড় — সব মিলিয়ে…
ভাঙড়: মুর্শিদাবাদে ঘটনার আঁচ না মিটতেই এবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়। এলাকায়…
মুর্শিদাবাদ: সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মুর্শিদাবাদকাণ্ডে রাজ্য প্রশাসনকে তীব্র আক্রমণ করলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী।…