মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির চিকিৎসক এবং অর্থনীতিবিদ ডক্টর জয় ভট্টাচার্য-কে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ (NIH)-এর পরবর্তী ডিরেক্টর হিসেবে মনোনীত করেছেন। জনস্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা গবেষণায় তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে তাকে নির্বাচিত করা হয়েছে।
ডক্টর ভট্টাচার্য একজন প্রথমসারির কোভিড বিশেষজ্ঞ। ৫৬ বছর বয়সী এই বিজ্ঞানী স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন বিশিষ্ট অধ্যাপক এবং চিকিৎসা গবেষণা ও নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে তার কাজ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে।
NIH বিশ্বের বৃহত্তম চিকিৎসা গবেষণা সংস্থা, যার বার্ষিক বাজেট ৪,৮০০ কোটি ডলার। এটি ২৭টি পৃথক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও কেন্দ্রের তত্ত্বাবধান করে। ডক্টর ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে সংস্থাটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা, চিকিৎসা উন্নয়ন এবং জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় নতুন উচ্চতা অর্জনের লক্ষ্য রাখছে।
ডক্টর ভট্টাচার্য ১৯৬৮ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পরিবার পরে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যায়। তিনি ছোটবেলা থেকেই বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী ছিলেন এবং চিকিৎসা ও অর্থনীতিতে এক অনন্য ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছেন।
এই পদক্ষেপ শুধুমাত্র ডক্টর ভট্টাচার্যের মেধার স্বীকৃতি নয়, বরং বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ভারতের মেধার একটি বড় উদাহরণ। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়নে তার দক্ষতা যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডক্টর জয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে NIH-এর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম কীভাবে পরিচালিত হবে, তা দেখতে আন্তর্জাতিক মহল আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছে।
কলকাতা, ১৪ এপ্রিল ২০২৫:নববর্ষের আগের দিনেই শহরবাসীকে বিশেষ উপহার দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দক্ষিণেশ্বরের পর…
মুর্শিদাবাদ, ১৫ এপ্রিল ২০২৫:এক কাপড়ে বাড়ি ছাড়তে হয়েছে। ভাত বসিয়েই কেউ দৌড়েছেন প্রাণ বাঁচাতে। রাতারাতি…
নন্দীগ্রাম, ১৫ এপ্রিল ২০২৫: বাংলা নববর্ষের সকালেই ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক আবহে পথে নামলেন রাজ্যের বিরোধী…
কলকাতা, ১৫ এপ্রিল ২০২৫: রাজ্যের একের পর এক অশান্ত ঘটনা— মুর্শিদাবাদ, ভাঙড় — সব মিলিয়ে…
ভাঙড়: মুর্শিদাবাদে ঘটনার আঁচ না মিটতেই এবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়। এলাকায়…
মুর্শিদাবাদ: সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মুর্শিদাবাদকাণ্ডে রাজ্য প্রশাসনকে তীব্র আক্রমণ করলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী।…