কুণাল ঘোষকে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সরিয়ে দিল রাজনীতির অবসান বা শুরু?


বুধবার,০১/০৫/২০২৪
435

রাজনীতির সময়ে অনেক সময় আসে যখন সাধারণভাবে একজন রাজনৈতিক কর্মীর কাছে এক পদ দিয়ে দেওয়া সম্মান বা দায়িত্ব নেয়া হলেও তার উপর আচ্ছাদিত প্রেসার পড়তে থাকে। রাজনীতির পরিস্থিতি এ রকম আগেও ঘটেছিল। তার এক সাম্প্রতিক উদাহরণ হলো তৃণমূলের কুণাল ঘোষের সম্পাদক পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া।

বুধবার প্রকাশিত বিবৃতিতে তৃণমূলের পক্ষ থেকে এ ঘটনার পিছনের কারণগুলি জানানো হয়েছে। এছাড়াও, বিবৃতিতে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে যে আগেও কুণালকে দলের মুখপাত্র পদ থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এবার তাঁকে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকেও অপসারণ করা হল। এ সিদ্ধান্তের পেছনে কী প্রেসার ছিল এবং তা কেন নেওয়া হল তা জানা গেছে বিবৃতিতে।

বিবৃতিতে তৃণমূলের পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এখন থেকে তৃণমূলের সদর দফতর থেকে জারি করা বিবৃতিকেই দলের বক্তব্য বলে ধরতে হবে। আমরা জানি, রাজনীতিতে প্রেসার একটি অপরিহার্য ঘটনা। এই প্রেসারের কারণে রাজনীতিক দলগুলো সময়ের সাথে তালমূলে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়ে থাকে। তারপরিপ্রেক্ষিতে, সাম্প্রতিক বিবৃতিতে বক্তব্য করা হয়েছে যে, সংবাদ মাধ্যমকেও তৃণমূল অনুরোধ করেছে কুণালের বক্তব্যকে যেন দলের বক্তব্য হিসাবে গ্রহণ না করা হয়।

রাজনীতিবিদদের কাছে এ ধরণের বিবৃতি নিজেকে দলের সমর্থনশীল অথবা প্রতিপক্ষগত মনোভাবে উত্তরাধিকারী করে দেওয়া হতে পারে। এ বিষয়ে একাধিক বিশ্লেষণ এবং সমালোচনা হচ্ছে।

রবিবার কুণালের বিতর্কিত টুইটটিও সামাজিক যেতো আলোচনায় আসে। এটি একটি ক্ষেত্রে প্রতিবাদমূলক হিসেবে ধারণ করা হতে পারে অথবা সাধারণ মন্তব্যের একটি অংশ হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে।

রাজনীতিতে এই রকম অস্থিরতা সাম্প্রতিক সময়ে খুবই সাধারণ এবং সাধ্য ঘটনা। তার ফলাফল হতে পারে নতুন কোন সিদ্ধান্ত অথবা পরিবর্তন। রাজনীতিতে আরও দিক নিয়ে গভীর আলোচনা ও বিশ্লেষণের প্রয়োজন রয়েছে।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট