২০১১ সালের পরে রাজ্যে যত নির্বাচন হয়েছে সব ক্ষেত্রেই ভোটের নামে প্রহসন হয়েছে। শাসক দলের পক্ষে বলা হয়, ভোট মিটে গেলে আমরাই থাকবো। সাধারণ ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয়। নির্বাচন কমিশন রাজ্য প্রশাসনের ওপর বেশি নির্ভর করে। নিরপেক্ষ ভোট হয় না। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে অভিযোগ করলেন ‘আমরা আক্রান্ত’ মঞ্চের সদস্যরা। অন্যতম সদস্য অম্বিকেশ মহাপাত্র বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের ভূমিকা নিরপেক্ষ থাকে না। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে রাজ্য পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করে। চোরাগোপ্তা হিংসা হয় নির্বাচনে। অভিযোগ করলেন অম্বিকেশ। সোচ্চার হন ইলেকশন বন্ড নিয়েও।
কবি মন্দাক্রান্তা সেন সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান। কমিশন কে নিরপেক্ষ হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। ১০০ শতাংশ বুথে ভিভি প্যাট যেন থাকে। দাবি জানালেন মন্দাক্রান্তা। বেশিরভাগ ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে অবাধ ভোট হচ্ছে না। বিক্ষিপ্ত জায়গায় অবাধ ভোট হয়।
আজ, ১২ জানুয়ারি ২০২৫, আমরা উদযাপন করছি স্বামী বিবেকানন্দের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী। এই দিনটি কেবল তাঁর…
১০ জানুয়ারি ২০২৫ এর বই মেলা উপলক্ষে বাজারে এসেছে কবি এ কে সরকার শাওনের প্রথম…
আগামী ৪৮ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চল ও সিকিমের আবহাওয়া রইবে বিশেষভাবে পরিবর্তনশীল। পার্বত্য অঞ্চল ও…
রাজ্যের সরকারি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজে কর্মরত চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের ক্ষেত্রে কড়া নির্দেশিকা জারি করল…
জাতীয় নির্বাচন কমিশন আজ দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করবে। দুপুর ২টায় এক সাংবাদিক সম্মেলনের…
নেপাল-তিব্বত সীমান্তে ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখনও পর্যন্ত ৫৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এবং আরও ৬২…