২০১১ সালের পরে রাজ্যে যত নির্বাচন হয়েছে সব ক্ষেত্রেই ভোটের নামে প্রহসন হয়েছে। শাসক দলের পক্ষে বলা হয়, ভোট মিটে গেলে আমরাই থাকবো। সাধারণ ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয়। নির্বাচন কমিশন রাজ্য প্রশাসনের ওপর বেশি নির্ভর করে। নিরপেক্ষ ভোট হয় না। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে অভিযোগ করলেন ‘আমরা আক্রান্ত’ মঞ্চের সদস্যরা। অন্যতম সদস্য অম্বিকেশ মহাপাত্র বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের ভূমিকা নিরপেক্ষ থাকে না। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে রাজ্য পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করে। চোরাগোপ্তা হিংসা হয় নির্বাচনে। অভিযোগ করলেন অম্বিকেশ। সোচ্চার হন ইলেকশন বন্ড নিয়েও।
কবি মন্দাক্রান্তা সেন সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান। কমিশন কে নিরপেক্ষ হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। ১০০ শতাংশ বুথে ভিভি প্যাট যেন থাকে। দাবি জানালেন মন্দাক্রান্তা। বেশিরভাগ ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে অবাধ ভোট হচ্ছে না। বিক্ষিপ্ত জায়গায় অবাধ ভোট হয়।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোহাল আজ বেজিংয়ে, ভারত- চায়না বিশেষ প্রতিনিধি স্তরের আলোচনায় অংশ নেবেন।…
আগামী বছরের জানুয়ারি মাস থেকে ভারতীয় নাগরিকরা শ্রীলঙ্কায় বিনা শুল্কে ভিসা পাবেন। ৩৯ টি দেশের…
কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেছেন, ‘ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সী’- NTA, আগামী বছর থেকে শুধুমাত্র প্রতিযোগিতামূলক প্রবেশিকা…
বাংলাদেশে সাম্প্রতিক অস্থিরতার প্রেক্ষিতে এবারের গঙ্গাসাগর মেলার নিরাপত্তা নিয়ে রাজ্য সরকার বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে।…
রাজ্য সরকারের উদাসীনতার কারণে ন্যাশনাল ‘ব্যাম্বু মিশন’ অভিযানের কাজ এই রাজ্যে এগোয়নি বলে কেন্দ্রীয় শিক্ষা…
সিকিউরিটিস এন্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া SEBI জানিয়েছে, কোনো ব্যক্তি বিনিয়োগ সংক্রান্ত উপদেশ দিতে চাইলে…