ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে মিথ্যাচার করছে বিজেপি। রাজ্য সরকারের সমস্ত দফতর সঠিক সময়ে শংসাপত্র বা ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট জমা দিয়েছে। একুশের বিধানসভা ভোটে ক্ষমতায় আসতে না পেরে প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে পড়েছে। বাংলাকে ভাতে মারার চেষ্টা করা হচ্ছে। শনিবার বাজেটের ওপর জবাবী ভাষণে মন্তব্য চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের।
ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে।কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলে বা ক্যাগ রিপোর্টে তোলা সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা। বাজেটের উপর জবাবি ভাষণে ক্যাগ রিপোর্টের মিথ্যাচার নিয়ে সোচ্চার হলেন রাজ্যের অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের বরাদ্দ খরচের শংসাপত্র বা ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট রাজ্য সরকারের প্রতিটি দপ্তর সঠিক সময় জমা দিয়েছে, দাবি চন্দ্রিমার। অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, যদি ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট জমা না পড়তো তাহলে বছরের বা বছর কেন্দ্র টাকা ছাড়লো কী করে। বাজেটের উপর জবাবি ভাষণে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন : বাজেট নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা নেই বিরোধীদের
রাজ্য বাজেট নিয়ে বিরোধীদের দিশাহীন বক্তব্য রাজ্যের বাজেট কোন নির্বাচনী ইস্তাহার নয় মানুষ আস্থা রেখেছেন বলে স্বাস্থ্যসাথী
মানুষ আস্থা রেখেছেন বলে কন্যাশ্রী, লক্ষ্মীর ভান্ডার মন্ত্রী বলেন, ‘সিএজি রিপোর্টে বহু অসঙ্গতি রয়েছে। রাজ্য সরকার এই রিপোর্ট মানছে না। ২০২১ সালকে টার্গেট করে কেন এগোচ্ছে কেন্দ্রের মোদি সরকার, প্রশ্ন চন্দ্রিমার। আসলে ক্ষমতায় না আসতে পারার প্রতিহিংসা থেকে ভাতে মারার চেষ্টা হচ্ছে।
বিরোধী দলনেতার বক্তব্যের পর সভা ওয়াক আউট করে বেরিয়ে যায় বিজেপি। বিজেপি বিধায়কদের কক্ষ ত্যাগে ক্ষুব্ধ স্পিকার। তৃণমূল বিধায়করা বিজেপির আচরণ নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। স্পিকারের কাছে বাবুল সুপ্রিয়ার আবেদন, ‘ওদের বাইরে বসার ব্যবস্থা করে দিন’।
ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে মিথ্যাচার, বিধানসভায় কেন্দ্রকে নিশানা চন্দ্রিমার
শনিবার,১০/০২/২০২৪
959