তৃণমূলকে রুখতে দিল্লি পুলিশের ‘দাদাগিরি’, রাজধানী কাঁপল অভিষেকের আন্দোলনে


সোমবার,০২/১০/২০২৩
450

১৫ হাজার কোটি টাকা জোর করে আটকে রেখেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লির রাজঘাটে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, লড়াই আরও তীব্রতর হবে। মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিনে রাজঘাটে ধরনা অবস্থানে বসেছিল তৃণমূলের সাংসদরা। অবস্থানে ছিলেন এর রাজ্যের বর্ষিয়ান মন্ত্রীরা। আর সেই ধরনা তুলতে দিল্লি পুলিশ একপ্রকার দাদাগিরি চালায়। ৫ মিনিটের মধ্যে অবস্থান তুলে নিতে হুঁশিয়ারি দেয় দিল্লি পুলিশ। জোর করে তৃণমূলের উপর হামলা শুরু করে। এমনকি হঠাৎ করে লাঠিচার্জ শুরু করে দেয়। ধরনা কর্মসূচি তুলে নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যখন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন সেই সময় তেড়ে আসে পুলিশ। রেয়াত করা হয়নি সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদেরও। পুলিশ এক চরম অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে গান্ধীজীর জন্মদিনে। শান্তিপূর্ণ অবস্থান শুরু হয়েছিল। সেই শান্তিপূর্ণ অবস্থানে পুলিশের দাদাগিরি।

রাজঘাটে দাঁড়িয়ে ঘোষনা অভিষেকের, কেন্দ্রীয় বিরুদ্ধে আন্দোলন আরও জোরালো হবে। বাংলার মানুষ ন্যায্য পাওনা আদায় করে আনবে। গায়ের জোরে বাংলার ন্যায্য পাওনা আটকে রাখতে পারবে না কেন্দ্র। বাংলার মানুষ দাবি আদায় করে আনবে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করে বলেন, দিল্লি পুলিশ, সিআরপিএফ এসে ধাক্কাধাক্কি করেছে। অকারণে পরিস্থিতি গরম পড়েছে। জোর করে তাদের আন্দোলন তুলে দিয়েছে। এদিন দুপুর দেড়টা নাগাদ তৃণমূল ঝরনা অবস্থান শুরু করে। সাড়ে তিনটা পর্যন্ত এই কর্মসূচি হওয়ার কথা ছিল। তার আগেই পুলিশ তৃণমূল সাংসদদের উঠে যেতে বলে। মাত্র ৫ মিনিট সময় দেওয়া হয়। অবস্থানে বসা রাজ্যের মন্ত্রীদের উঠে যেতে বলা হয়। কোন রাজনৈতিক স্লোগান দেওয়া হয়নি ধরনা অবস্থান থেকে। তারপরও কেন নির্দিষ্ট সময়ের আগে জোর করে তুলে দেওয়া হল উঠছে প্রশ্ন। পুলিশে ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শান্তিপূর্ণ অবস্থান চলছিল রাজঘাটে। শান্তিপূর্ণ অবস্থানে বাধা দিল্লি পুলিশের।রাজঘাট থেকে জোর করে সরিয়ে দেওয়া হয়।শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের উপর আঘাত আনে পুলিশ। এই নিয়ে রাজঘাটে দাঁড়িয়ে সোচ্চার হন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, বাংলায় জিততে না পেরে গায়ে জ্বালা ধরেছে। গায়ে জ্বালা ধরেছে বিজেপির।তাই জোর করে অবস্থান তুলে দেওয়া হল। প্রতিবাদ করার অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার অধিকার কেড়ে নিচ্ছে। বাংলায় জিততে না পেরে গায়ে জ্বালা লেগেছে।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট