বৃহস্পতিবার সকালে নিউটাউন ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা সাংসদ শ্রী দিলীপ ঘোষ,আগামী পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে এক্সক্লুসিভ ইন্টারভিউ দিলেন দিলীপ ঘোষ
ত্রিপুরায় দুর্ঘটনা ঘিরে বাগযুদ্ধ
দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। অনেক সময় তীর্থ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে পরিস্থিতি আয়ত্বের বাইরে চলে যায়। যারা শকুনের মতো তাকিয়ে থাকে, মানুষের মৃত্যু নিয়েও রাজনীতি করে, বোঝাই যায় তারা কতটা হতাশ। পার্টি ডুবে যাচ্ছে। সরকার ডুবে যাচ্ছে। দিশেহারা হয়ে খড়কুটো ধরে বাঁচতে চাইছেন। কোথায় রাজনীতি করতে হয় আর কোথায় করতে নেই, ওরা সেটাও জানে না।
রোজই পঞ্চায়েত ভোট শিরোনামে কোচবিহার
আগেও বলেছি, সিতাই, শীতলকুচি আর দিনহাটা হল উপদ্রুত এলাকা। আমাদের লোকসভায় মানুষ জিতিয়েছে। বিধানসভার দুটো আসন জিতেছি। পরে উপ-নির্বাচনে কি হয়েছে আপনারা দেখেছেন। বাইরে থেকে লোক এনে ওখানে ওরা এসব কাজ করে। বিএসএফ ওখানেই গুলি চালিয়েছিল। জনজোয়ার ওরা ওখান থেকেই শুরু করেছে। মুখ্যমন্ত্রী ওখান থেকেই প্রচার শুরু করেছেন। রাজনীতিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ কোচবিহার। কিন্তু ওখানকার মানুষ উন্নয়নের কোনো স্বাদ পান না। যদি স্বাদ পেয়ে থাকেন, তাহলে বলব, হাইওয়ে তৈরি হয়েছে। মোদী করেছেন। বন্দে ভারত চালু হয়েছে সেটাও মোদী করেছেন। কেন্দ্র সুবিধা করেছে। আর মমতা ব্যানার্জি মানুষের প্রাণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলছেন।
অবশেষে তৎপর কমিশন, একাধিক জেলার বিডিওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চলেছে কমিশন। ভাঙড়, মিনাখার বিডিওদের শোকজ করা হতে পারে
বিডিওরাই গণ্ডগোলের মাথা। বিডিও অফিস ঘুঘুর বাসা। পঞ্চায়েত ভোট ওখান থেকেই পরিচালনা হচ্ছে। মনোনয়ন দিয়েও বাতিল করা ওখান থেকেই হচ্ছে। তৃণমূলকে অনৈতিক ভাবে সুবিধা দেওয়া। বাধ্য হয়ে বা ভালো সাজার জন্য বিডিওরা এইসব কাজ করছেন। অত্যন্ত নিন্দনীয়। ১০০ দিনের কাজের টাকা বিডিও অফিস থেকেই লুঠ হচ্ছে। বিডিও অফিস গুলো এখন দুর্নীতির আখড়া।
সায়নী ঘোষের নামে ইডি শমন
তৃণমূল যুব আছে কোথায়? সায়নী নেত্রী হতে গেছিল। উনি আজ কোথায়? ওনাকে প্রেসিডেন্ট করিয়ে তারপর সরানো হয়েছে। আমার মনে হয়, উনি ঠিকমত টাকাপয়সা সাপ্লাই করতে পারছিলেন না বলে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা করেছেন, তার তো জবাব দিতে হবে।
কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচ নিয়ে নিয়ম-নীতি মেনে চলার নির্দেশ, ‘বাহিনীর টাকা মেটাতে জটিলতা না তৈরি হয়’, জেলাশাসকদের আগাম সতর্ক করলেন মুখ্যসচিব
খরচ তো কেন্দ্র দেবে। তাই দেখতে হবে যাতে দেদার খরচ না হয়। এরা তো হিসেব দেয় না। নিজের মতো সরকারি টাকা লুঠ করে। তাই খুব কড়া নজর রাখতে হবে।
পুরানো একটি মামলা হাজিরা না দেওয়ায় দিনহাটা-২ ব্লকের বিজেপির জেলা পরিষদের প্রার্থী তরনী কান্ত বর্মনকে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ
পুরনো বা নতুন মামলা দিয়ে গ্রেফতার করা হচ্ছে। বিনা কারণে বাড়িতে পুলিশের গাড়ী পাঠিয়ে বলা হচ্ছে থানায় আসুন। চমকানো হচ্ছে। সরাসরি বলা হচ্ছে মনোনয়ন প্রত্যাহার করুন। তৃণমূল কংগ্রেসের জোর নেই নির্বাচন করার। পুলিস ও সরকারি কর্মীদের কাজে লাগিয়ে ভোটে জেতার চেষ্টা চলছে। আমার মনে হয়, সেই দিন চলে গেছে।