আদালতের একটা অতিরিক্ত ক্ষমতা আছে। কিন্তু এমন কোন বার্তা যাতে না যায় তিনি কোন পক্ষে ভুক্ত হতে চলেছে। উনি বলতেই পারেন যে ওকে ডেকে পাঠান বলতেই পারেন বিধানসভার স্পিকার কে ডেকে পাঠান কিন্তু সেটা গ্রহণযোগ্য হবে না।।মানুষ এর কাছে যেন অন্য বার্তা না যায় যার যেটা কাজ তাকে সেটা করতে দেয়া উচিত। এডবেস্টেশন এর কাজ এডমিনিস্ট্রেশনের করা উচিত। জুডিশিয়াল এর কাজ জুডিশিয়ালের করা উচিত। কেউ যদি ভাবে তিনি অন্যদের চেয়ে সুপ্রিম সেটা ঠিক হবে না। আদালতের উপর আমাদের আস্থা রয়েছে। সব ব্যাপারই আদালত হস্তক্ষেপ করছে, এটা ঠিক নয়।
রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয় যাচ্ছেন সঠিক সিদ্ধান্ত। রাজ্যপাল বাংলায় ভাষন দেবেন খুব ভালো ব্যাপার। উনি তাড়াতাড়ি বাংলা শিখে নিলে বিলগুলি পাঠালে আর ইংরেজি তরজমার কথা বলবেন না। আমাদের খুব ভালো হবে।
অনেক ক্ষেত্রে সংবিধান লঙ্ঘন হচ্ছে। গণপিটুনি মৃত্যু হচ্ছে। ধর্মে ধর্মে বিভাজন সৃষ্টি করার চেষ্টা হচ্ছে। এটা সংবিধান লঙ্ঘন।।