এবার দুয়ারে পুরসভা, বললেন মেয়র


বৃহস্পতিবার,০৬/০৪/২০২৩
441

অনেক সময় দেখা যায় যে বিভিন্ন কাজে দালালের চক্রে পড়ে যায় মানুষ। তাই এবার মিউটেশন করার জন্য একজন আধিকারিক নিয়োগ করা হবে তারা বাড়ি গিয়ে সব নথি দেখিয়ে দেবে। এবার দুয়ারে পৌর সংস্থা যাবে। সব নথিপত্র জমা করে তার বাড়িতে দিয়ে দেবে। তার জন্য একটা টাকা কলকাতা পৌর সংস্থা নেবে বলে জানান মেয়র। সেই আধিকারিক কে একটা ইনসেনটিভ দেওয়া হবে। যাতে মানুষ বিভ্রান্তি শিকার না হন। তার জন্য তাদের যে সহযোগিতা করে দেওয়া হবে। সার্ভিস চার্জ নেবে কলকাতা পৌর সংস্থা। আমাদের একটা প্রচার করতে হবে কারণ মানুষ এখনও নোংরা রাস্তায় ফেলছে। তার জন্য একটা প্রচার করা হবে। তার পরেও যারা জঞ্জাল রাস্তায় ফেলবে তাদের বিরুদ্ধে একটা জরিমানা করা হবে বলে জানান মেয়র। আগে সচেতনতা করা হবে পরে জরিমানা দিকে যাবে কলকাতা পৌর সংস্থা। জল যা আছে সেটা এখন পর্যন্ত পরিমাণে আছে। আগে যে ভাবে হাহাকার ছিল সেটা এখন নয়। যেসব জায়গায় জলের পাইপ ভাঙ্গা আছে। সেটা ঠিক করার কাজ চলছে। এছাড়া খাল সংস্কারের কাজ চলছে। বর্ষার আগেই সেচ দফতরের মন্ত্রী কে চিঠি দেবেন বলে জানান মেয়র ফিরহাদ হাকিম। যারা বড় টেক্স দেয় তাদের বেশি ভাগ সম্পত্তি বাকি থাকে। কিন্তু ছোট টেক্স পেয়ের রা সঙ্গে সঙ্গে টেক্স দিয়ে দিচ্ছেন।

আমি মনে করি সংগঠন মানুষ কে সেবা করে। কিন্তু ধর্মের নাম করে কিছু মানুষ সাম্প্রদায়িকতা তৈরি করার চেষ্টা করছে। সাধারণ মানুষ বিভেদ চাইনা। কিছু কিছু ইমপোর্টেড পলিটিক্যাল পার্টি তাদের বেস নেই। তাই তারা আজকে এসেই ক্ষমতা দখল করতে চাইছে। তার জন্যই এই বিভেদ তৈরি করার চেষ্টা করছে। এটাই হচ্ছে যে এটাই আমাদের দুর্ভাগ্য। এরা চাইছে মানুষ কে ভাগ করতে । কিন্তু বাংলার মানুষ বিভেদে করতে চাই না। পাগলের প্রলাপ কেউ বলছে তাদের কথা নিয়ে আমি বলতে চাই না। ধনকার হয়ে গেলাম রাজ্যপাল এটা চাইবেন না। বাংলার মানুষের বিভেদ চাই না। যে জায়গায় কিছু বড় হলেই মুখ্যমন্ত্রী যেতেন। এখানে গন্ডগোল হয়েছে কিন্তু সংবাদমাধ্যমে প্রচার বেশি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সারা রাত ধরে খোঁজ খবর নিয়েছেন বলে দাবি ফিরহাদ হাকিমের। তিনি বলেন যে হাওড়া অনেক মানুষ আছেন যেখানে কিছু উত্তর প্রদেশ এবং বিহার থেকে আসা মানুষ আছেন। তারা নজরুল পড়েননি রবীন্দ্র নাথ পড়েননি। কিন্তু এখন মানুষ দের প্রভাবিত করতে পারেননি। যারা সত্যিকারের রাম ভক্ত তারা এটা করেননি। কলকাতা পৌর সংস্থার মিড ডে মিল নিয়ে মেয়র বলেন যে এই বিষয় নিয়ে তৎকালীন মেয়র পরিষদ শিক্ষা অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় কে ডেকে পাঠিয়ে ছিলেন। তার থেকে আমি জানতে চেয়েছিলাম। তিনি বলেন যে এই বরাদ্দ মেয়র পরিষদ করেননি। তবেও কলকাতা পৌর কমিশনার কে এই বিষয় খুঁটিয়ে দেখেতে বলেছি বলে জনান মেয়র।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট