ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পরই দেখা যায় জেলাগুলির জয়জয়কার


শুক্রবার,০৩/০৬/২০২২
558

টানা দুবছর পরীক্ষাহীন থাকার পর পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক পরীক্ষা হলো ২০২২সালে। ২০২১-২২ শিক্ষা বর্ষের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল বের হলো শুক্রবার। শুক্রবার সকালে মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পরই দেখা যায় জেলাগুলির জয়জয়কার। হুগলী কলিজিয়েট স্কুলের ছাত্র সাগ্নিক কুমার দে ৬৯০নম্বর পেয়ে রাজ্যে সম্ভাব্য ৪র্থ ও হুগলী জেলায় সম্ভাব্য ১ম স্থান দখল করে। চন্দননগর রথের সড়কের দম্পতি সঞ্জিব কুমার দে ও সম্পা দে’র দুই ছেলের মধ্যে বড় সাগ্নিক। সাগ্নিক বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায়। ছেলের ইচ্ছাতেই ও এগিয়ে যাক চায় সাগ্নিকের বাবা পেশায় হুগলী কলিজিয়েট গভঃ স্কুলের শিক্ষক সঞ্জিব কুমার দে ও মা সম্পা দে। অন্যদিকে চুঁচুড়া বানী মন্দির স্কুলের ছাত্রী বৃষ্টি পাল ৬৮৬নম্বর পেয়ে রাজ্যের মধ্যে সম্ভাব্য ৮ম স্থান অধিকার করেছে। চুঁচুড়া ধরমপুরের দম্পতি অমিতাভ পাল ও সুদীপা পালের এক ছেলে ও এক মেয়ে। ছেলে কোলকাতার নীলরতন সদর হাসপাতালে ডাক্তারি পড়ছেন। মেয়ে বৃষ্টির প্রিয় বিষয় পদার্থবিদ্যা।

বৃষ্টির এই মুহুর্তে ভবিষ্যত ভাবনা কিছু না থাকলেও সে ইঞ্জিনিয়ারিং লাইনেই যেতে চায় বলে বৃষ্টির মা সুদীপা দেবীর দাবী। অন্যদিকে বাবা পেশায় কলিজিয়েট স্কুলেরই শিক্ষক অমিতাভ পাল বলেন কোভিডের সময় বহু ছেলে-মেয়েরা সঠিকভাবে পড়াশুনার পাঠ নিতে পারেনি। সেক্ষেত্রে আমার মত শিক্ষকদের সন্তানরা অনেকটা বেশীই সুযোগ পেয়েছে। এদিকে হুগলী ব্রাঞ্চ গভঃ স্কুলের ছাত্র ঋতব্রত দাস ৬৮৪নম্বর পেয়ে রাজ্যে সম্ভাব্য ১০ম স্থান অধিকার করেছে। চুঁচুড়ার সুজনবাগান এলাকার বাসিন্দা ঋতব্রতর এক বোন রয়েছে। ঋতব্রত চিকিৎসা লাইন নিয়েই ভবিষ্যত গড়তে চায়। ঋতব্রতর বাবা পেশায় রাজ্য পঞ্চায়েত দপ্তরের কর্মী স্নেহময় দাস এবং মা স্বাতী ভট্টাচার্য্য দাস সোমরা গার্লস হাই স্কুলের বাংলার শিক্ষিকা। বাবা-মা দুজনেই ভবিষ্যত গড়তে ছেলের ইচ্ছাতেই সায় দিচ্ছেন।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট