সেখানে যা লোক দরকার ছিল এখন আর দরকার নেই তাই ট্রান্সফার। বামফ্রন্ট আমলে ক্যাজুয়াল এমলোই নেওয়া ছিল। কিন্তু বর্তমান সিচুয়েশন অনুযায়ী কনসালটেন্ট লাগিয়ে নতুন পরিকল্পনা করে পোস্ট তৈরি করতে হবে। নয়ত অনেক জায়গায় লোক দরকার সেখানে লোক নেই। ডেপুটি ম্যানেজার, ম্যানেজার পদে ইতিমধ্যেই নিয়োগ। কেমডিএ তে আলোচনা হয়েছে, পেট্রোল চালিত লাইফ সাপোর্ট হলে ফাস্ট রেসকিউ করা যাবে। আমরা পিসিবি কে জনাব পার ক্লাব রেসকিউ বোড রাখতে দেওয়া হোক। শুধু রেসকিউ এর জন্য ব্যবহারের জন্য। এটা সব জায়গাতেই আছে। পুলিশ তৈরি করছে সেটা সব ক্লাবকে দেওয়া হবে। স্কুল পর্যায়ে থেকেই রয়ার ওঠে সেটা বন্ধ করলে বাংলা থেকে আর রোযার উঠবে না।
টালিনালা পরিষ্কারের জন্য টেন্ডার হয়ে গেছে। অনেক গুলো হচ্ছে। বামফ্রন্টের সময়ে বেনিয়মে লোক বসিয়ে দিয়ে গেছে। ফলে স্পেস ছোট হয়ে গেছে। সেখানে লোক কাজ করতে চাইছিল না। অনেক জায়গায় টেন্ডারে লোক পায়নি। তাও আখন কাজ হচ্ছে এখন। 34 বছরের সমস্যা 34 দিন সমাধান হবে না। গরীব মানুষ সেদিন মারা গেছিল যেদিন নোট বন্ধী হয়। 20 ডিসেম্বর সময়ে চেয়েছিলেন। উনি আসার আগে জিনিসের দাম, বেকারত্ব কত ছিল আখন কত হল। উনি গরীবের মানুষের জন্য না রেল থেকে সব সেল করার জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। ধর্মান্ধতার দিকে মানুষকে ঠেলে দিয়েছে উনি। আচ্ছে দিন আর আসেনি উনি যবে থেকে এসেছেন। যোগী আদিত্যনাথ জানে না বাংলা শান্তির পথ দেখিয়েছে। যোগী ইউপির গববর সিং। ওখানে মানুষের কথা বলতে পারে না। বাংলায় দিদি ডেভলপমেন্টের ওপর ভোট শিখিয়েছে ধর্মান্ধতা দিয়ে নয়। এনকাউটারে পুলিশ মরছে, কে কি খাবে পরবে ঠিক করছ। আর ওরা বাংলার কথা বলছে। – বক্তব্য : ফিরহাদ হাকিমের