এ রাজ্যের রাজ্যপাল প্রতিদিন যা করছেন তাতে তার সাংবিধানিক পদের অমর্যাদা করছেন। ক্রমাগত এই অসাংবিধানিক কাজ করার জন্য প্রতিদিন তিনি সবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। মানুষ তার কাজকর্ম আর পছন্দ করছেনা। হয়তো এমন একটা সময় আসতে পারে যখন জনমত তার বিরুদ্ধে যাবে। সংসদীয় গণতন্ত্রে রাজ্যপালের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর সম্পর্ক মধুর হওয়া উচিত। এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যথেষ্ট সহনশীল, তিনি সর্বদা চেষ্টা করেন রাজ্যপাল কে সম্মান জানিয়ে কথা বলতে। অথচ রাজ্যপাল কেন্দ্রের বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের নেতৃবৃন্দকে খুশি করার জন্য অসাংবিধানিক কাজকর্ম করছেন। রাজ্যপালের উচিত মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যের সরকারের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করে সাংবিধানিক মর্যাদা অক্ষুণ্ন রেখে কাজ করা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে চিঠি দিয়ে রাজভবনে আলোচনার জন্য ডেকে পাঠানো প্রসঙ্গে এমনই মন্তব্য করলেন, রাজ্যের পরিবহন ও আবাসনমন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোহাল আজ বেজিংয়ে, ভারত- চায়না বিশেষ প্রতিনিধি স্তরের আলোচনায় অংশ নেবেন।…
আগামী বছরের জানুয়ারি মাস থেকে ভারতীয় নাগরিকরা শ্রীলঙ্কায় বিনা শুল্কে ভিসা পাবেন। ৩৯ টি দেশের…
কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেছেন, ‘ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সী’- NTA, আগামী বছর থেকে শুধুমাত্র প্রতিযোগিতামূলক প্রবেশিকা…
বাংলাদেশে সাম্প্রতিক অস্থিরতার প্রেক্ষিতে এবারের গঙ্গাসাগর মেলার নিরাপত্তা নিয়ে রাজ্য সরকার বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে।…
রাজ্য সরকারের উদাসীনতার কারণে ন্যাশনাল ‘ব্যাম্বু মিশন’ অভিযানের কাজ এই রাজ্যে এগোয়নি বলে কেন্দ্রীয় শিক্ষা…
সিকিউরিটিস এন্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া SEBI জানিয়েছে, কোনো ব্যক্তি বিনিয়োগ সংক্রান্ত উপদেশ দিতে চাইলে…