রাতে শিয়ালদহ থেকে njp এবং সেখান থেকে মানেভঞ্জন পৌছে land rover এ Tumling, যাবার পথে টংলু, মেঘের বুক চিড়ে গাড়ী এগিয়ে চলেছে, সবাই কম বেশি উত্তেজিত, এই প্রথম হেরিটেজ গাড়ী চড়লাম, আরো বড়ো কিছু আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে তা ভাবিনি, হঠাত মেঘ সরে গেলো আর গাড়ির সামনের কাঁচ দিয়ে দেখলাম সেই বহু কাঙ্ক্ষিত কাঞ্চনজঙ্ঘা বিস্তৃত হয়ে যেনো আমাদের স্বাগত জানাচ্ছে, দুচোখ ভরে শুধু দেখলাম তার রূপ, তারপর আবার টুমলীঙ এর উদ্দেশ্যে রওনা হলাম, বিকেল হয়ে গেলো টুমলীং পৌছতে, সেখান থেকে সূর্যাস্ত দেখা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব। পরের দিন 8am land rover এ sandakafu উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লাম, পথে কালি পখরি দেখে আবার এগিয়ে চলা, গৈরিবাস থেকে 12km রাস্তা খুব খারাপ, সান্দাকফু পৌছালাম প্রায় 10.30am ওখানে ঘন্টা দুই ছিলাম। কাঞ্চনজঙ্ঘা র যে শোভা মানস চক্ষু তে দেখেছি তা ভোলার নয়, সাথে এভারেস্ট, লত্সে মাকালু দর্শন হলো। আবার টুমলীঙ এ ফিরে সেখান থেকে manebhanjan হয়ে বাকি 2দিন lepchajogot ও sitong এ কাটিয়ে ঘরে ফেরা
সান্দাকফু যাত্রা
শনিবার,১২/০২/২০২২
5980