সকালের বিমানে দিল্লি গেলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। যাওয়ার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে তিনি বলেন, দিল্লিতে পিভিলেজ কমিটির মিটিং আছে যেজন্য যেতে হচ্ছে।কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাকে সমর্থন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এপ্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন “এসব নিয়ে বলার কিছু নেই। কে নেত্রী, কে নেতা। কার নেতা কে। এব্যাপারে আমাদের কিছু বলার নেই। ড্যামেজ কি আর কন্ট্রোল হয় মাথায় একদম ঘা হয়ে গিয়েছে। এধরনের সর্বচ্চ স্তরের নেতারা নিজেদের মধ্যে যেভাবে কাদা ছোড়াছুড়ি করছেন ড্যামেজ কন্ট্রোল হয় না কোনো ডিসিপ্লিন এটা বোঝা যায়।”
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আবার গোয়া যাবেন। গোয়ার সিজন এখন বহু লোক বেড়াতে যান। গিয়ে এলেন তাতে কি হলো আমরা তো কিছু বুঝতে পারলাম না। ত্রিপুরাতে কোনো আশা নাই যদি গোয়া দিয়ে কিছু হয়। গোয়াতে আঁতাত হচ্ছে না কি হচ্ছে টিএমসির কি যায় আসে বেল পাকলে কাকের কি। দর্শক মাত্র ওনারা ওখানে।
ট্যাবল বিতর্ক নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে দুজন সিনিয়র মন্ত্রী এভাবে পরিস্কার করে দিয়েছেন। আমরা জানি যে ট্যাবল হয় সেখানে বিশেষজ্ঞ কমিটি আছে ৬০-৭০ টি ট্যাবল গিয়েছে সেখানে ২৩ টি সিলেক্ট হয়েছে। ২৯টি রাজ্য পাঠিয়েছিল সেখানে ১২টা সিলেক্ট হয়েছে। সেজন্য কোনো বিশেষ রাজ্য বা বিরোধী বলে আলাদা করা হয়েছে এমন নয়। তার নির্দিষ্ট নীতি পদ্ধতি আছে সেভাবেই হয় প্রত্যেক বছরই হয় টিএমসির ট্যাবলোর চাইতে আগ্রহ রাজনীতিতে তাই তারা জলঘোলা করছেন। পিআইএল করার একটা ফ্যাশন হয়ে গিয়ে আজকাল যেকোনো বিষয়ে। প্রশাসনিক স্বচ্ছতা নেই পশ্চিমবাংলায় তাই পিআইএল হয়। কেন্দ্রে এব্যাপারে স্পষ্ট নীতি তাই ওখানে জটিলতা নাই।