প্রথম থেকে বিশৃঙ্খল বাধানোর পরিকল্পনা নিয়ে সভায় এসেছিল বিজেপি। বিধানসভায় রাজ্যপালের ভাষন বানচাল করতে চেয়েছিল। বাজেট অধিবেশনের প্রথম দিনে বিজেপির ভূমিকা নিয়ে এই ভাষাতেই আক্রমণ করলেন পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বাজেট অধিবেশনের প্রথম দিনে বিজেপির ভূমিকা নিয়ে কড়া আক্রমণ করলেন পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টেপাধ্যায়। বিশৃঙ্খলা বাধানোর পরিকল্পনা নিয়েই বিজেপি বিধায়করা সভায় যোগ দিয়েছিলেরন বলে অভিযোগ করলেন তিনি। রাজ্যপালের ভাষণ বানচাল করতে চেয়েছিল। পরিষদীয় মন্ত্রী আরও বলেন, রাজ্যপাল ভাষণ বক্তৃতার শুরুতে বলেন, এই ভাষনে যা লিপিবদ্ধ আছে তা বিধানসভায় উপস্থাপিত করলাম। বিরোধী দলনেতা যে কথা বলছে তা ফানুসে পরিনত হয়েছে।
রাজ্যপাল প্রতিবাদ করেছেন বলে যারা বিরত্ব ফলাচ্ছেন তাদের বিধানসভা সম্পর্কে ধ্যান-ধারণায় নেই। ভ্যাকশিন কান্ড নিয়ে বিধানসভায় সরব হওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পাল্টা প্রশ্ন, ভ্যাকশিনের স্বার্থকতা নিয়ে তো কোন কথা বলছে না? কেন বেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বলছে না প্রয়োজন মত রাজ্যকে ভ্যাকশিন দিতেতে হবে। কেন একসঙ্গে গলা মিলিয়ে বলছে না প্রয়োজন মত ভ্যাকশিন দিন। নারদ কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত সিবিআই পক্ষের কৌঁসুলি সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার সঙ্গে শুভেন্দু অধিকারীর সাক্ষাৎ নিয়েও কটাক্ষ করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। শুভেন্দু অধিকারী শুক্রবার বিধানসভায় দাবি করেন তুষার মেহতার সঙ্গে তিনি দেখা করেননি। পার্থর কটাক্ষ, তাহলে কী তুষার মেহতার ঘরে বিড়াল ঢুকেছিল। নিজেকে তো বাঘ বাঘ মনে করেন।