তৃণমূল কংগ্রেস বা বিজেপি যে দল থেকেই নেতা-নেত্রীরা দলবদল করুক না কেন তাদের সদস্যপদ খারিজ দাবি জানালেন সুজন চক্রবর্তী। যদি এইটা মানা না হয় তাহলে আদালতের পথ খোলা আছে। এমনটাই বললেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। এছাড়াও তিনি বলেছেন, কসবা ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। ক্ষমতাশালী আর প্রভাবশালী রাজ্যের মন্ত্রী বিধায়ক সাংসদ সবাইকে দেখা যাচ্ছে। কারোর অনুপ্রেরণায় হঠাৎই তিনি ক্ষমতাশালী হয়ে গেলেন। গণতন্ত্রে অন্যায় এর থেকে বেশি কিছু হতে পারে না। মানুষের সর্বনাশের জন্যে এই সরকারের দায় কতটা সরকার বুঝুক। রাজ্যপাল এবং বিধানসভার স্পিকার দুজনই সাংবিধানিক পদে রয়েছেন। রাজ্যপাল একটি দলের হয়ে কখনো মুখপাত্র হতে পারেন না। মর্যাদা রক্ষা করার জন্য সবার যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। রাজ্যপাল দলের কর্মী হয়ে ঘুরে বেড়াবে সেটা কখনোই শোভা পায় না।
সংযুক্ত আরব আমিরশাহী, সৌদি আরব সহ বেশ কয়েকটি উপসাগরীয় দেশ পাকিস্তানের অন্তত ৩০টি ভিন্ন ভিন্ন…
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে ৭১ হাজারেরও বেশি প্রাপকের হাতে চাকরীর নিয়োগ পত্র…
ডিসেম্বর মাসে ভারতীয় পুঁজিবাজার বিদেশী বিনিয়োগকারীদের (এফপিআই) কাছ থেকে ব্যাপক লগ্নি লাভ করেছে। পুঁজিবাজারে জমা…
কোচির জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে গতকাল আইএসএল ফুটবলে কেরালা ব্লাস্টার্স এক দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে ৩-০ গোলে মহামেডান…
বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর আজ থেকে হয়ে উঠেছে ঐতিহ্যের এক নতুন উজ্জ্বল মঞ্চ। সূচনা হয়েছে ৩৭তম বিষ্ণুপুর…
প্রথিতযশা নৃত্যশিল্পী ও গুরু পৌষালী মুখোপাধ্যায় প্রয়াত। শনিবার কলকাতায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি শেষ নিঃশ্বাস…