দাদার খুনের বিচার চেয়ে সোচ্চার হয়েছিল বোন স্বাথী ভট্টাচার্য। অভিযোগ জানায় থানায়। তদন্তে নেমে কেঁচো খুড়তে মিলল সাপ। এই খুনের ঘটনায় মুল ষড়যন্ত্রকারী খোদ অভিযোগকারিণীই। সাংবাদিক সম্মেলনে জানালেন রানাঘাট পুলিশ জেলারঅ্যাডিশনাল এসপি রূপান্তর সেনগুপ্ত। ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় ঘরের মধ্য থেকে উদ্ধার হয়েছিল শমিত ভট্টাচার্যের মৃতদেহ। নদিয়ার তাহেরপুরের গাংনির এই খুনের ঘটনায় জেলায় আলোড়ন ছড়ায়। খুনের কিনারা করতে এবং অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবিতে থানায় অভিযোগ জানান মৃত ব্যাক্তির বোন স্বাতী ভট্টাচার্য। গত ১২ মে’র এই খুনের ঘটনার কিনারা করল নদিয়া জেলা পুলিশ। গ্রেফতার খোদ অভিযোগকারীনীই। সেইসঙ্গে গ্রেফতার তার প্রেমিকও। শুক্রবার রানাঘাট পুলিশ জেলার অ্যাডিশনাল এসপি রূপান্তর সেনগুপ্ত জানান, এই খুনের ঘটনার মূল ষড়যন্ত্রকারী মৃত ব্যক্তির বোন স্বাথী ভট্টাচার্য। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বোন সাথী ভট্টাচার্য নিজের প্রেমিককে দিয়ে খুন করায় দাদা শমিত ভট্টাচার্যকে। দাদার সম্পত্তির লোভেই এই খুন বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে।
খুনের ঘটনায় মুল ষড়যন্ত্রকারী খোদ অভিযোগকারিণীই
শুক্রবার,০৪/০৬/২০২১
885