নির্বাচন কমিশন তার নিজের মতো করে চলা উচিত। কোন দলে রিপোর্টের ভিত্তিতে চলা উচিত নয়।কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর নির্দেশে যদি নির্বাচন কমিশন চলে তবে এটা দুর্ভাগ্যের বিষয়। কেন্দ্রের সরকারকেও একটি রাজনৈতিক দল চালাচ্ছে। সে দিক থেকে দেখতে গেলে কেন্দ্রের সরকারও পক্ষপাত দুষ্ট। তাই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যেটা বলবেন সেটাই করা উচিত এমনটা হওয়া উচিত নয়।নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করছে না। বলে অভিযোগ করলেন রাজ্যের পুরো ও নগর উন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ।
বিজেপি নেতারা আসলে কিছুই জানেন না, কাই নানা ধরনের ভুল মন্তব্য করেন। পুরসভা চলে শহর কলকাতায় পুরো পরিষেবা কে অব্যাহত রাখার জন্য।এখন ই ফাইলিং এর মাধ্যমে সমস্ত প্রক্রিয়া চলে।তাই বিরোধীদের পক্ষ থেকে বারবার যে বলা হচ্ছে ব্যাকডেটে আমরা বিভিন্ন টেন্ডার প্রক্রিয়ার কাজ করছি এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমরা নির্বাচনের বিধি মেনে চলি। যারা এ ধরনের অভিযোগ করেছে তারা সস্তার রাজনীতি করে,,, বলে জানালেন ফিরহাদ।
বামেদের ব্রিগেড এর সভা, তিন দলের জোট এসব আমাদের কাছে কোনো গুরুত্বই নেই। বাংলার মানুষ দেওয়ালে লিখে ফেলেছে, তৃতীয়বারের জন্য এরাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে সরকার গঠন করবে তৃণমূল কংগ্রেস। থেকে কলকাতায় নিয়ে এসে ব্রিগেড ভরিয়ে কোন লাভ হবে না। বাংলার মানুষের হৃদয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম লেখা আছে, তাই বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে এই ফের নির্বাচিত করবেন বিপুল ভোটে।
এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক যে শুভেন্দুর একসময় কংগ্রেসের রাজনীতি করে উঠে এসেছে। শুভেন্দু যে ধরনের মন্তব্য করছে তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।মুখে অভিযোগ করলেই হবেনা যে কোনো অভিযোগ করতে গেলে তার নির্দিষ্ট প্রমাণ কে সামনে আনতে হয়। কোন প্রমাণ ছাড়া শুভেন্দু যে কথা বলছে তার কোনো ভিত্তি নেই,,, জানালেন ফিরহাদ