সন্তানদের বিদ্যার সুচনা হওয়ার আগেই সরস্বতী ঠাকুরের কাছে শুভ কামনা হেতু হাতেখড়ি


বুধবার,১৭/০২/২০২১
779

সরস্বতী হলেন বিদ্যার দেবী। তিনি আমাদের বিদ্যা দান করেন। আমরা বড়, ছোট সকলেই সরস্বতী পুজো করি ও নিজের নিজের প্রার্থনা জানাই। প্রায় প্রত্যেক বিদ্যা প্রতিষ্ঠানেই সরস্বতী পুজো হয়ে থাকে। তবে এবার কোভীড পরিস্থিতিতে চিত্রটা একটু ভিন্ন।শুক্লা পঞ্চমী খুব শুভ দিন, শুভ দিনের একটা গুরুত্ব আছে সাফল্যের জন্য। সেদিকে লক্ষ রেখেই সন্তানদের বিদ্যার সুচনা হওয়ার আগেই সরস্বতী ঠাকুরের কাছে শুভ কামনা হেতু হাতেখড়ি দেওয়া হয়। পুরোহিত মহাশয় স্লেট ও খড়িকে পবিত্র করেন, এরপর নতুন জামা কাপড় পরিহিত জাতক বা জাতিকাকে মায়ের সামনে বসিয়ে প্রথম লেখা শেখানো হয়।কালো স্লেটের মাঝে ‘অ’-এর উপরে ঘুরপাক খাচ্ছে ছোট্ট হাতে ধরা চকখড়ি। সে ছোট্ট চঞ্চল হাত ধরে রয়েছেন পুরোহিতমশাই। সরস্বতী পুজোর দিন এ ছবি যুগ যুগ ধরে দেখে আসছে বঙ্গসমাজ।

পাশাপাশি আমাদের বাঙালিদের বারো মাসে তেরো পার্বন। বৈশাখ থেকে চৈত্র পর্যন্ত প্রতি মাসে কোনও না কোনও উৎসব আছেই। প্রত্যেক পুজোর আলাদা আলাদা গুরুত্ব এবং উপকারিতা আছে। এই সরস্বতী পুজোকে ঘিরে শৈশব কৈশোর বা সদ্য যৌবনের অনাবিল আনন্দের উপকরনটা থাকনা ওদের কাছে ওদের মতো করে

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট