প্রশাসনের মাথায় থেকে মমতা বন্দোপাধ্যায় কৃষকদের পাশে আছেন। বিজেপি কৃষক বিরোধী। সরকারের মুখ্য ভূমিকায় থেকে কৃষক বন্ধু প্রকল্পে একাধিক সুবিধা কৃষকদের দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। একর প্রতি ৫ হাজার টাকা পান কৃষক বন্ধু প্রকল্পে। পিএম কিষন মাত্র ১২১৪ টাকা। বিমার ক্ষেত্রে ১০০% বিমা রাজ্য সরকার দিয়ে থাকে। পিএম কিষানে পান ৯২ শতাংশ
অতিরিক্ত সুবিধার মধ্যে ১৮-৬০ পরিবার ২ লক্ষ টাকা পিএম কিষাণ প্রকল্পে কিছু দেওয়া হয় না।
বাঙলা অতিথি বৎসল, অতিথি পরায়ণ। বাঙলার সঙ্গে সম্প্রীত হয়ে রয়েছেন। ভোটের হাওয়ায় বহিরাগতরা আসাযাওয়া করছেন। এমনই একজন বহিরাগত ভার্চুয়াল সভায় অংশ নিলেন। সশরীরে এলেন না। তাঁর অতীত আর বর্তমান টা দেখা দরকার। তাঁর সুসংগঠিত হত্যার ঘটনা ঘটেছে গুজরাটে। গোধরার ঘটনা কেউ ভোলোনি।
সারা ভারত দেখেছে দিল্লি পুলিশের ব্যার্থতা। পুলিশ পরিকল্পনা করে করে আন্দোলন ভাঙতে চেয়েছিল। ওরা কী চাই সেটা তো জানায়নি বাংলার মানুষ দেখছে। প্রকল্প গুলো বিজেপির রাতের ঘুম উড়িয়ে দিয়েছে। দুঃস্বপ্ন দেখছে। দুঃস্বপ্ন দেখে লাভ নেই। গনতান্ত্রিক দল। দুএকজন গেলে কিছু যায় আসে না। কেন্দ্রীয় সরকার প্রাপ্য টাকা দেয়নি।
বাংলার উন্নয়নে একাধিক প্রকল্প গ্রহণ করে বিজেপির রাতের ঘুম উড়িয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার। আর পেরে না উঠে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষ এর জবাব দেবে। রবিবার তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক সম্মেলন থেকে এমনটাই বললেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র তথা রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, বাংলা দখল এর দুঃস্বপ্ন দেখছে ওরা। তা কোনদিন সফল হবে না। তৃণমূল কংগ্রেস গণতান্ত্রিক দল, দুই এক জন চলে গেলে কিছু যায় আসে না, মন্তব্য করেন তিনি।