বিজেপির লোকেরা ভারত জ্বালাও পার্টির মত কাজ করে। লজ্জা থাকলে চিৎকার করত না। ভারত জ্বালিয়ে বেড়াত না। কৃষকদের বাদ দিয়ে আমরা কেউ নয়। অ্যান্টি ফারমার ল। গায়ের জোরে বিল পিশ করেছে। আমরা কৃষি বিলের বিরুদ্ধে। দিল্লিতে যে ঘটনা ঘটেছে, যে ভাবে কৃষকতের ওপর অত্যাচার হয়েছে তার জন্য দায়ি বিজেপি সরকার। সাধারণ মানুষ যাতে আলু, চাল, ডাল, আটা না পায়, মজুত করার উদ্দেশ্য নিয়ে এই আইন করেছে শিল্পপতিদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য। আগে দিল্লি সামাল দিন, কৃষক সামাল দিন তারপর বাংলার কথা ভাববে। কগ্রেস থেকে বিজেপিতে গিয়ে বড় বড় কথা আগে তৃণমূল, তারপর কংগ্রেস এর পর বিজেপিতে গিয়ে বড় বড় কথা নীলকরদের মত অবস্থা নিয়ে যাচ্ছে, ফসলের ক্ষতি হলে শিল্প সংস্থা গুলো দায় নেবে না।
বাংলার চাষিদের ধান কেনার কথা বারবার বলেছি। এই দেশে কোটি কোটি টাকার কর্পোরেট ঋণ মুকুব হয়। কিন্তু কৃষকদের ঋণ মুকুব হয় না। আমরা দাবি করবো কৃষকদের সমস্ত ঋণ বাতিল করা হোক। তিনটে কৃষক বিল বাতিল করার প্রস্তাব এনেছি। কিছু বিষয়ে মিল থাকতে পারে। কৃষকদের টেরোরিস্ট বলেছে। তাদের কত জন মারা গেছে। ট্রাক্টর যাবে বলেছিল। পুলিশ ফেল্যুয়র হয়েছে। হিংসার কোন ঘটনা ঘটেনি। কৃষকদের দেশদ্রোহি খালিস্তানি বলা আমরা মানছি না। ওই তিনটে বিল বাতিল করা হোক। হয় উইড্রো করুন, সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন, বাতিল করতে হবে। উইড্রো করো নয় গোদি ছাড়ো কৃষকদের অপদস্থ করা হচ্ছিল সেইসময় বাংলার বিধানসভা গর্জে উঠেছে ১৫ আগষ্ট পতাকা তোলা হয় লালকেল্লায়, ২৬ জানুয়ারি নরেন্দ্রমোদি, অমিত শাহের সঙ্গে ঘরোয়া বৈঠকের ছবি আছে যে পতাকা তুলেছে।