বাংলা সঙ্গীত জগতের দিকপালরা রাস্তায়। কে নেই সেই তালিকায়? হৈমন্তী শুক্লা, অরুন্ধতী হোমচৌধুরি থেকে শিবাজী চট্টোপাধ্যায়, ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিবাদে গর্জে উঠেছেন সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়, মনোময়, সৌমিত্র রায়, সুরজিৎ চট্টোপাধ্যায়, পরিমল ভট্টাচার্য, রাঘব চট্টোপাধ্যায়েরে মতন শিল্পীরা। প্রতিবাদ জানাচ্ছেন এই প্রজন্মের শিল্পীরাও। সরকারি গানের অনুষ্ঠানে কাটমানি দিয়ে সুযোগ নেন শিল্পীরা এমন মিথ্যে অভিযোগ এনেছিলেন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের মন্ত্রী তথা গায়ক ইন্দ্রনীল সেনের দিকে আঙুল তুলেছিলেন নন্দীগ্রামের প্রাক্তন বিধায়ক। আর তার জবাব দিতেই শিল্পীদের সংঘবদ্ধ প্রতিবাদ একাডেমির সামনে।
শিল্পীর আন্দোলনে গলা মিলিয়েছেন প্রাক্তন সাংসদ তথা সংগীত শিল্পী কবীর সুমন। নিজে উপস্থিত হতে না পারলেও দিয়েছেন কড়া ভাষার মেসেজ।
বাংলা সংস্কৃতিকে অপমান করা হয়েছে ওই কুরুচির মন্তব্যের মধ্য দিয়ে। সমস্বরে এই জোরাল আওয়াজ ওঠে এদিনের প্রতিবাদ সভা থেকে।