বাংলাদেশের বাজারে প্রচুর ইলিশ


সোমবার,০৯/১১/২০২০
3457

ডেস্ক রিপোর্ট, ঢাকা: নিষেধাজ্ঞা শেষে বরিশালের পাইকারি বাজারে ইলিশ আসতে শুরু করেছে। তবে আকারে বড় ও ভালো মানের ইলিশ বাজারে এলেও দাম কমেনি বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা। এদিকে ইলিশের সরবরাহ বাড়ায় খুশি বিক্রেতারা, তবে কেউ কেউ বলছেন নিষেধাজ্ঞা শেষে এবার গত বছরের তুলনায় ইলিশের আমদানি কিছুটা কম পাইকারি বাজারে। এটাকে অভিযানের সুফল হিসেবে দেখছেন মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তারা। তবে সমুদ্রগামী বোটগুলো নিয়মিত আসতে শুরু করলে বাজারে ইলিশের আমদানি যেমন বাড়বে, তেমনি কমবে দাম বলে জানিয়েছেন পাইকাররা। বিভিন্ন জায়গা বরিশালের কীর্তনখোলা নদী তীরের পোর্টরোডস্থ একমাত্র বেসরকারি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ট্রলারসহ বিভিন্ন নৌযানে ইলিশ নিয়ে হাজির হচ্ছে বিক্রির জন্য। আনা হচ্ছে শত শত মণ ইলিশ। ক্রেতাবিক্রেতাদের হাঁকডাকে বর্তমানে মুখরিত বরিশালের এ পাইকারি বাজার।

বিজ্ঞাপন

কিন্তু গত ৫ নভেম্বরের আগের ২২ দিন শত শত শ্রমিকের কর্মসংস্থানের এ জায়গাটি ছিল সুনশান। এ বাজারে নিষেধাজ্ঞার পর গত দুদিনে এক হাজার মণ ইলিশ কেনাবেচা হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) বেচাকেনা হয়েছে এক হাজার তিনশমণ এবং সকাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় সাতশমণ ইলিশের আমদানি ঘটেছে। নগরের পাইকারি বাজারে ছয়শথেকে নয়শগ্রাম ওজনের ইলিশের প্রতিকেজির পাইকারি দাম ৬৭৫ টাকা, এক কেজি ওজনের ইলিশ ৭২৫ টাকা, এক কেজির ওপরের ওজনের ইলিশের দাম আটশটাকা এবং দেড় কেজি ওজনের ইলিশ প্রতিকেজি নয়শটাকা দরে বেচাকেনা হচ্ছে। বরিশাল জেলা মৎস্য আড়তদার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অজিত কুমার দাস মনু জানান, সাগরের ইলিশ বাজারে আশা শুরু করলে দাম কমতে পারে। তবে জেলেদের অভিযোগ, মৌসুমী জেলেরা নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও নদীতে ইলিশ শিকার ঠিকই করেছে। তাদের ইলিশ নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও বিক্রি হয়েছে। প্রজনন শেষে বেশিরভাগ মা ইলিশ সাগরে ফিরে গেছে, তাই নদীতে এখন ইলিশ আবারো কমে গেছে।

বিজ্ঞাপন

Affiliate Link Earn Money from IndiaMART Affiliate

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট