কলকাতা : দীপাবলি এবং আতসবাজি যেন একে অপরের পরিপূরক। দীপাবলির দিনকে আলোক ঝলমলে করে তুলতে রংবেরঙের আতসবাজ পুড়িয়ে উতসবে মাতেন মানুষ। আবার এই আতসবাজি তৈরী ও বিক্রির সঙ্গে যুক্ত থেকে রুটিরুজি জোগান কয়েক লক্ষ মানুষ।উৎসবের প্রাকমুহূর্তে তাঁরা যখন আশায় বুক বাঁধছেন ঠিক তখনি করোনাকে সামনে রেখে আতসবাজি বন্ধের আবেদন নিয়ে আদালতে মামলা। এই নিয়ে সোচ্চার হলেন আতসবাজি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষেরা। রাজ্যে আতসবাজি বন্ধ করতে রাজনৈতিক চক্রান্ত করা হচ্ছে। বিজেপি, কংগ্রেস, ও সিপিএম এই চক্রান্তের যুক্ত। অভিযোগ করলেন পশ্চিমবঙ্গ আতসবাজি উন্নয়ন সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায়।
হঠাৎ করে আতসবাজি বন্ধ হয়ে গেলে লক্ষ লক্ষ মানুষ চরম বিপাকে পড়ে যাবেন বলে মন্তব্য করলেন রাজ্য হকার্স ইউনিয়নের সভাপতি প্রমথেস সেন। রাজ্যে আতসবাজি বন্ধ করতে রাজনৈতিক চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করলেন তিনি। আতসবাজি ব্যবহার করলে করোনা বাড়বে এমন যুক্তির কোনো যৌক্তিকতা
নেই। জানালেন বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রসূন পাঁজা।
আতসবাজি শিল্পকে ধ্বংস করে বাংলার অর্থনীতিকে ধ্বংস করার চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে আতসবাজি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়।