প্রত্যেক বিধায়ককে নিজের বিধানসভায় জিততেই হবে। তাই নিবিড় জনসংযোগ করুন। জানি কোভিড সংক্রমণ রয়েছে। তার মধ্যেও সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মেনে জনসংযোগের সঙ্গে জনবিরোধী কার্যকলাপ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হতে হবে। রেল ও কয়লার বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের পদক্ষেপ নিচ্ছে তা সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে। এলাকার মানুষকে কাছে গিয়ে বলতে হবে রাজ্য সরকার কি কাজ করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার কিভাবে রাজ্যকে বঞ্চনা করেছে। পেট্রোল-ডিজেলের দাম যেভাবে দিন দিন বাড়ছে তা নিয়ে বুথে বুথে প্রতিবাদ সংগঠিত করতে হবে। দলীয় নির্দেশ মেনে সেইসব কর্মসূচি পালন করতে হবে বিধায়কদের। বিধায়কদেরই দায়িত্ব নিতে হবে।
আমফান ঘূর্ণিঝড়েরদুর্যোগ ও ত্রাণ নিয়ে যারা দুর্নীতি করেছেন তাদের কোন ভাবে ছাড়া হবে না। প্রধান হোক বা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দুর্নীতির প্রমাণ হলে তার বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। কেউ যেন তাদের বাঁচানোর চেষ্টা না করেন।
উত্তরবঙ্গের নেতারা সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করুন। পরস্পরের সঙ্গে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে কাজ ভাগ করে নিন।
২১ জুলাই বুথে বুথে শহীদ দিবস পালন করুন। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এবার আর বড় করে একুশে জুলাই করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই বুথে বুথে কর্মীদের নিয়ে একুশে জুলাই শহীদ দিবস পালন করতে হবে। শহীদ বেদীতে মাল্যদান ও পতাকা উত্তোলন করে বুঝতে হবে এই কর্মসূচি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি নির্দিষ্ট জায়গা থেকে বক্তৃতা দেবেন।