‘যোগসূত্র ’ – রামপ্রসাদ দাস , প্রধান শিক্ষক

সারা বিশ্ব জুড়ে ২১শে জুন আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হয়।  এই দিনটিকে যোগ দিবস বা বিশ্ব যোগ দিবসও বলা হয়।  সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে রাজনৈতিক ব্যক্তি‌‌, সেলিব্রিটি, আসমুদ্রহিমাচলের সাধারণ মানুষ – সবাইকে যোগ  অভ্যাস করতে দেখা যায় এদিন।

বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীন উভয় দিক থেকেই নিজেদের দৃঢ় করে তোলার জন্য সারা পৃথিবীর মানুষ এই দিনে যোগ দিবস পালনের জন্য সমবেত হয়। এবছর (২০২০) যোগ দিবসের থিম – “YOGA AT HOME , YOGA WITH FAMILY” । শারীরিক  ও মানসিক   উভয় দিক থেকেই নিজেকে সুষ্ঠ ও সবল রাখার জন্য যোগের চেয়ে আদর্শ আর কিছু হতেই পারে না।

‘যোগ’ (YOGA) শব্দটি সংস্কৃত শব্দ ‘যুজ’ থেকে এসেছে, যার অর্থ হল ”যোগদান বা একত্রিত হওয়া”। “ যোগ’’ হল প্রাচীন ভারতে উদ্ভূত এক বিশেষ ধরনের শারীরিক ও মানসিক ব্যায়াম এবং আধ্যাত্মিক অনুশীল।শরীর, মন, বুদ্ধি ও অহংকার আত্মারই বিভূতি বা শক্তি। যোগ বুঝতে হলে নিজেকে সংকীর্ন গন্ডি ছেড়ে সৃষ্টির মূলের দিকে তাকাতে হবে। যোগ মানে আদির সাথে প্রান্তের যোগ, বৃহতের সাথে ক্ষুদ্রের যোগ, জীবাত্মার সাথে পরমাত্মার যোগ, সৃষ্টির সাথে স্রষ্টার যোগ। ‘যোগসূত্র’ গ্রন্থের প্রথম অধ্যায়ের দ্বিতীয় সূত্রে মহর্ষি পতঞ্জলি যোগের যে বর্ননা দিয়েছেন তা হলো- ‘চিত্তবৃত্তি নিরোধ’। চিত্ত এখানে ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত। মন, বুদ্ধি ও অহংকার এই তিনের সামূহিক অর্থে এবং এই তিনটিকে বিক্ষিপ্ত হওয়া থেকে অর্থাৎ বিপথগামী হওয়া থেকে নিবৃত্ত করাই যোগ।
সৃষ্টির মূলতত্ত্ব ক্রম বিকাশ।

ভাব থেবে বস্তু, অরূপ থেকে রূপ, এক থেকে বহুকে এনে যখন  স্রষ্টা জগৎ সৃষ্টি শুরু করেছিলেন তখন থেকেই এই ক্রম বিকাশের গোপন ক্রিয়া শুরু।মতভিন্নতায় ১৩৭০ কোটি বছর আগে সৌরজগৎ তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়। ৫০০ কোটি বছর আগে সৌরজগৎ তৈরি হয়। ৪৬০ কোটি বছর আগে পৃথিবী তৈরি হয়। যোগের প্রশ্ন এসেছে অনেক পরে, খুব ধীরে ধীরে।প্রথমে এসেছিল শুধু জড়বস্ত, তারপরে এল প্রান, তাও ৫৭ কোটি বছর আগে। প্রানের পূর্নতা প্রাপ্তির পরে এল মন। মন হল অপূর্ব চেতনাময় এক অদৃশ্য যন্ত্র। মনের বিশেষ কাজ ভাবের সঙ্গে বস্তুর মিলনের সেতু স্বরুপ হওয়া। এর উদ্দেশ্য  হলো মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতাবিধান করা। যোগের এই প্রথা ভারতে আজও  সমানভাবে প্রচলিত আছে।

২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রসংঘে ভাষণ দেওয়ার সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী  ২১শে জুন তারিখটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস বলে ঘোষণা করার প্রস্তাব দেন। ঐ বছরই ১১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রসংঘ  সাধারণ পরিষদ ২১শে জুন তারিখটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস বলে ঘোষণা করে। তারপর ২০১৫ সালের ২১শে জুন থেকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবসপালন করা শুরু হয়। কেনো  ২১শে জুনই আন্তর্জাতিক যোগা দিবসপালন করা হয় , তার আরও একটা কারন আছে তা হল উত্তর গোলার্ধে বছরের সবচেয়ে বড়োদিন হল ২১শে জুন, অর্থাৎ এই দিন, দিন বড়ো ও রাত ছোট হয়। সূর্য উত্তর থেকে দক্ষিণ গোলার্ধে প্রবেশ করতে শুরু করে ।এই সময় সংক্রমন খুব বেশী হয়।

২০১৪ সালে ইউনাইটেড নেশানের স্বীকৃতি পাওয়ার পর    আমাদের   প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, ”ভারতের প্রাচীন ঐতিহ্যের উপহার হল যোগ । এটি মানুষের অন্তর ও শরীরকে একত্রিত করতে সাহায্য করে। যোগ মানে শুধু শরীরচর্চাই নয়, নিজেকে জানা সেই সাথে বিশ্ব ও প্রকৃতিকেও জানা।”   আবার রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ মহাশয় এক সময় বলেছিলেন, “ যোগ দিবস শুধু একটা ইভেন্ট নয়। তার থেকে অনেক বেশি।“

রাষ্ট্রসংঘ কতৃর্ক বিশ্ব যোগদিবসের ঘোষণায় প্রমাণিত হচ্ছে বিশ্বের মানুষ  ধর্মমতের ঊধের্ব উঠে মানুষের দৈহিক, মানসিক ও আত্মিক বিকাশের বিজ্ঞান সম্পর্কে, ধীরে ধীরে প্রভূত সচেতন হয়ে উঠছে৷ জৈব-মনোবিজ্ঞান  ও তার সঙ্গে দেহতত্ত্ব- মেরুদন্ডস্থিত ‘চক্রবিজ্ঞান’, তার সঙ্গে মনের বিকাশ, আত্মানুভূতি  এসবের সম্পর্কে  সত্যানুসন্ধানী মানুষ ক্রমশঃ গভীরভাবে আগ্রহী হয়ে উঠছে৷ এর সঙ্গে বিশেষ কোনো  ধর্ম বা সম্প্রদায়ের  যোগ-সাজস নেই৷ এটা অধ্যাত্মবিজ্ঞান৷  এটা হলো বিশ্বমানবতার সাধারণ সম্পদ যা প্রকৃতপক্ষে যোগেরই  পথ৷ সম্প্রতিক বর্তমানে করোনা ( COVID-19) মহামারীর প্রকোপ, মানুষের চলাচলে সামাজিক  বিধিনিষেধ সহ  অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপে মন্দা,  শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার জন্য যোগচর্চা বিশেষভাবে  গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

যোগগুরু বাবা রামদেবের হাত ধরে গোটা দেশে ভারতের এই প্রাচীন যোগচর্চা বহুঅংশেই বেড়ে গিয়েছে এবং ক্রমশই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে সারা বিশ্বে , এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। বানিজ্যিক প্রচারের কায়দায় দেশের চিরন্তন এই শরীরচর্চার মাধ্যম এখন তীব্রগতিতে ছড়িয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বের অলিতে-গলিতে। সারা দুনিয়ার সঙ্গে ভারতের যোগসূত্র নতুন করে গড়ে দিয়ে চলেছে এই প্রাচীন যোগচর্চা। আজ সারা  বিশ্বের অসংখ্য মানুষ যোগচর্চায় মেতেছেন। মানসিক ও আত্মিক বিকাশ লাভ করার জন্যে একটা সুস্থ শরীর চাই৷

যোগে রয়েছে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা  লাভের জন্যে নানা আসন – প্রাণায়াম   ৷  কিন্তু কেবল সুস্থ শরীর ও  স্থূল মনটাইত বড় কথা নয়, মানুষকে মানসিক তথা আত্মিক  বিকাশ  ঘটাতে হবে৷ স্থির সুখকর, শরীরিক ও মানসিক অবস্থাই আসন। ঋষিদের আবিস্কৃত আসনের মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা রাখা সম্ভব। দীর্ঘায়ু লাভের জন্য আসন, মুদ্রা অভ্যাস বিশেষ ফলপ্রদ। বিভিন্ন গ্রন্থে  ৮৪ লক্ষ আসনের উল্লেখ আছে। তার মধ্যে ১৬০০০ আসন শ্রেষ্ট। মহর্ষি পতজ্ঞলির যোগ সূত্র গ্রন্থে ১৮৫ টি যোগ সূত্রের উল্লেখ পাওয়া যায়।

যোগ ৪টি মার্গে বিভক্ত। মন্ত্র যোগ, লয়যোগ, বাজযোগ ও হঠযোগ। যোগ মার্গের ৪টি পথ হলেও সাধারন লক্ষ্য এক, স্রষ্টার সন্তুষ্টি, সমাধি এবং অনন্ত মুক্তি।যোগ প্রকৃতপক্ষে অষ্টাঙ্গিক৷ যোগের মোট অঙ্গ ৮টি:- যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারণা, ধ্যান, সমাধি৷  যোগের সূক্ষ্ম অঙ্গগুলিকে বাদ দিয়ে শুধুমাত্র আসন-প্রাণায়ামকেই যোগ বলতে পারি  না৷ যোগের ‘যম-নিয়ম’ সহ অত্যাবশ্যক সূক্ষ্ম অঙ্গগুলিকে অবহেলা  করে শুধুমাত্র

যোগাসন  করলে  চিরস্থায়ী কোনো সুফল লাভই হতে পারে না৷ তাই যোগ নিয়ে  ওপরে ওপরে না ভেবে,  যোগের গভীরে প্রবেশ করতেই হবে৷ তবেই আসল রত্ন মিলতে পারে৷

প্রাণায়ামের অর্থ প্রাণের আয়াম। প্রান হলো শ্বাসরুপে গৃহিত বায়ু আর আয়াম হল বিস্তার।প্রাণবায়ুকে আয়ত্ত করার জন্য শ্বাস প্রশ্বাসের সংযমকে প্রাণায়াম বলে। অনুশীলনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে গভীর ভাবে ও ছন্দোবদ্ধভাবে শ্বাস গ্রহণ করলে শ্বাসতন্ত্র বলিষ্ঠ হয়, স্নায়ুতন্ত্র শান্ত থাকে এবং কামনা বাসনা হ্রাস পায়। মন মুক্ত হয়। অন্তরের কামনা বাসনা লোপ পেলে দেহাভ্যন্তরের দিব্য আগুন মহিমান্বিত হয়ে জ্বলে উঠে। আয়াম তিনটি পর্যায়ে হয়ে থাকে- (১) পূরক (২) রেচক (৩) কুম্ভক। প্রাণায়ামকে আবার চার ভাগে ভাগ করা যায় (১) সহজ প্রাণায়াম (২) লঘু প্রাণায়াম (৩) বৈদিক প্রাণায়াম (৪) রাজ যোগ প্রাণায়াম। যোগ ত্রয়ে উদ্ধৃত অষ্ট কুম্ভকই প্রাণায়ামের মধ্যে মুখ্য, নিরলস অনুশীলনের মাধ্যমে মনকে নিজের দাসত্বে আবদ্ধ করতে পারলেই প্রাণায়ামে কৃতকার্যতা আসে।
যোগের উপকারিতা অনেক। নগরবাসীর জন্য যোগব্যায়াম যাদুবিদ্যার মতো কাজ করে।

দেহের প্রাণশক্তি বৃদ্ধি করে এবং জরা, ব্যাধি ও অকালমৃত্যুর হাত থেকে দেহকে রক্ষা করার উদ্দেশ্য প্রাণায়াম করা হয়। ফুসফুসের ব্যায়ামের ক্ষেত্রে প্রাণায়াম অত্যন্ত ফলপ্রসু। প্রাণায়ামের ফলে প্রায় ২০ প্রকার কফ থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে । প্রাণায়াম স্নায়ুকে অত্যন্ত কার্যকরী ও সবল করে থাকে। যোগ আমাদের মন থেকে শান্ত হতে শেখায় । যোগ আমাদের শরীর এবং মনের নমনীয়তা বৃদ্ধি করে। যোগ আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় আমাদের উরজা শক্তি বাড়ায় । আমাদের কোন বিষয়ে মন কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করে । যোগ আমাদের দুশ্চিন্তা রোধ করতে সাহায্য করে।  আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে যোগ । আমাদের কোন বিষয়ে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে যোগ। আমাদেরকে নিজের মধ্যে নিজেকে হারিয়ে যেতে সাহায্য করে যোগ। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যোগ। আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যোগ। আমাদের দেহের ভারসাম্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।  আমাদের শরীরের বায়োলজিক্যাল ক্লকের মাধ্যমে আমাদের শরীর সম্পর্কে আরও বেশি সচেতন হতে সাহায্য করে যোগ।

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতিদিন যোগব্যায়াম অনুশীলন করা আমাদের স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে। এমনকি হতাশার মধ্য দিয়ে যাওয়ার মত ক্ষেত্রেও, যোগব্যায়াম আমাদের জীবনে শান্তি এবং মননশীলতা আনতে পারে। আমাদের মানসিক এবং শারীরিক সুস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক ওষুধগুলি এড়ানোর জন্য যোগব্যায়াম একটি ভাল বিকল্প। সর্বোপরি আমাদের প্রকৃতি এবং পরিবেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা বোধ শেখায় , আমাদের জীবনের মানে বুঝতে শেখায় যোগ।
চিকিৎসকরাও আজকাল তাদের রোগীদের দৈনিক ভিত্তিতে যোগব্যায়াম করার পরামর্শ দেন।   যার সঙ্গে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে যোগ ভ্যাকেশনও।

সমুদ্র,পাহাড়, জঙ্গল বা বিখ্যাত শহরের পাশাপাশি মানুষ এখন নিজেথেকেই কয়েকদিনের  ছুটি নিয়ে চলে যাচ্ছেন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন যোগ রিট্রিট কেন্দ্রেগুলিতে। প্রকৃতির নিস্তব্ধতার মাঝে কয়েক সপ্তাহ যোগ কেন্দ্রে কাটিয়ে  স্ট্রেস কমিয়ে মনকে দুষন মুক্ত বা  ডিটক্স করছেন।  কেউ বা যোগাভ্যাসের মাধ্যমে সারিয়ে তুলছেন অবসাদ, থাইরয়েড, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা। বিচ্ছেদ, বড় কোনও আঘাত, ট্রমা কাটাতেও অনেকে সাহায্য নিচ্ছেন যোগের।

আধুনিক জীবনের ভোগবিলাশ আমাদেরকে প্রায়শই  সান্ত্বনা দিয়ে প্রলুব্ধ করে।  আমাদের মানসিক স্থিতিশীলতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে।  মানুষ যদি এখনই মনবতাবোধে প্রতিষ্ঠিত না  হয়, তাহলে তো পারস্পরিক ঘৃণ্য স্বার্থের ভয়ঙ্কর লড়াইতে মানবসভ্যতা ধবংস হয়ে যাবে একদিন৷ আজকের যুগের মূল সমস্যা তো এইটাই- একে অপরের সাথে পারস্পরিক স্বার্থের অবিরাম লড়াই৷ মানুষের সঙ্গে মানুষের-একই পরিবারের মধ্যে মায়ের সঙ্গে সন্তানের, স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর ভাইয়ের  সঙ্গে ভাইয়ের, আরএকটু বড় ক্ষেত্রে, এক দেশের  সঙ্গে অন্যদেশের , এক সম্প্রদায়ের  সঙ্গে অন্য সম্প্রদায়ের স্বার্থের লড়াই অহরহ হয়ে চলেছে৷ আর এর থেকেই সমস্ত দুর্নীতি, হিংসা-দ্বেষ-অশান্তি, সংঘর্ষ, সন্ত্রাস সর্বত্রই দেখা  দিচ্ছে৷

এই যোগচর্র্চর  ব্যাপকতা ও গভীরতা বিশ্বের সমস্ত মানুষকে  খুবই কাছে টেনে আনতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস । যোগ আমাদেরকে এক অখণ্ড আত্মিক বন্ধনে বাঁধতে পারবে৷ মানুষের প্রতি  মানুষের ভালবাসা, পারস্পরিক বন্ধুত্বপূর্ণ  সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে৷ শোষণহীন সর্র্বাঙ্গসুন্দর মানবসাজ  সমাজ  রচনার বুনিয়াদ সুদূঢ় হবে। তাই আসুন আমরা ঘরে থেকেই যোগ করি আর নিরোগ থাকি ।

 রামপ্রসাদ দাস
প্রধান শিক্ষক
OFDC PRIMARY SCHOOL
যশোর রোড কোলকাতা -28

admin

Share
Published by
admin

Recent Posts

জম্মু-কাশ্মীরে মাতা বৈষ্ণদেবীর মন্দির রোপওয়ে প্রকল্প চালু করার সিদ্ধান্ত

জম্মু-কাশ্মীরে মাতা বৈষ্ণদেবীর মন্দির পর্ষদ বয়স্ক ও ভিন্নভাবে সক্ষম পূর্ণার্থীদের সুবিধার্থে বহু প্রতিক্ষীত রোপওয়ে প্রকল্প…

3 days ago

দিল্লীর জাতীয় রাজধানী অঞ্চলে বাতাসের গুণমান আরও খারাপ

দিল্লীর জাতীয় রাজধানী অঞ্চলে বাতাসের গুণমান আরও খারাপ হয়েছে। গতাকল রাত ১০ টায় এই গুণমান…

3 days ago

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আজ গুজরাটের গান্ধীনগরে

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আজ গুজরাটের গান্ধীনগরে রাষ্ট্রীয় রক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বভারতীয় পুলিশ বিজ্ঞান কংগ্রেসের সুবর্ণজয়ন্তী…

3 days ago

রাজ্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

ছত্তিশগড়ে CBI, রাজ্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তামান সিং সোনওয়ানিকে পি এস সি-র নিয়োগ…

3 days ago

উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের ছাত্রছাত্রীদের সাসপেনশন স্থগিত: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ

উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে সম্প্রতি থ্রেট কালচার নিয়ে অভিযোগের ভিত্তিতে সাসপেন্ড হওয়া সাতজন ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ…

3 days ago

মণিপুরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রের কড়া নজর: পর্যালোচনা বৈঠকে অমিত শাহ

মণিপুরের ক্রমশ উদ্বেগজনক হয়ে ওঠা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গতকাল নতুন দিল্লিতে…

4 days ago