প্রসঙ্গত ১ জুন থেকে চতুর্থ দফার লকডাউনে আরও শিথিল হবে নতুন করে কিছুক্ষেত্রে ছাড় মিলবে ۔ চলবে ট্রেন ও বাস এমনেই সিদ্ধান্ত রাজ্য ও কেন্দ্রের । আর এই সিদ্ধান্তের জেরে ক্ষুব্দ বাঘমুন্ডির বিধায়ক নেপাল মাহাতো ।
কেন্দ্র ও রাজ্যের এই সিদ্ধান্তকে অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক সিদ্ধান্ত বলেন । নেপাল বাবু আরও বলেন রাজ্য ও কেন্দ্র একের পর এক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে তাতে এতদিন লকডাউন করার কোনো মানে থাকলো না তেমনি করোনা কে মোকাবেলার কোনো থাকলো না ।
যাদের কাছ থেকে আমরা সঠিক উপদেশ পাবো যেমন ডাক্তার তাদের উপদেশ কে তোয়াক্কা না করে শুধু রাজনৈতিক স্বার্থে বিভিন্ন রকম সিদ্ধান্ত নিয়ে আজকে ভারত বর্ষের অবস্থা বিশাল খারাপের দিকে যাচ্ছে । তেমনি পশ্চিমবঙ্গেও এগোচ্ছে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা ।
এখন আমরা খুব বাজে পরিস্থিতিতে আছি একজন বলছে ট্রেন অনেক ঢুকিয়ে দিয়ে করোনা বাড়িয়েদিলো সেটা যেমন ঠিক তেমনি এটাও ঠিক আরও কিভাবে বেশি কোরোনা টা বাড়ে তারজন্য আরও বেশি করে সব খুলে দাও এটা আবার কি ?তাহলে দুজনের প্রতিযোগিতাই সাধারণ মানুষ বেশিকরে কি ভাবে করোনাই মরে সেটাই মনে হচ্ছে ।
এখানে তো বিধায়ক সংসদ বা মন্রীরা বাসে চাপবে না বা কোনো শ্রমিক ট্রেনেও বিধায়ক সংসদ রা আসবে না । সুতরাং এই ধরণের যে সিদ্ধান্ত গুলো নেওয়া হচ্ছে সেগুলি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত মারাত্মক সিদ্ধান্ত অবৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্তের ফলে জনমানুষের যে কিছু সুবিধা হচ্ছে বলে আমি মনে করি না ।
যেমন বাস চলাচল শুরুকরেছেন এখন শুনছি সিট অনুযায়ী যাত্রিনীতে পারবে তাহলে এখানে সামাজিক দূরত্ব কোথায় এটা কেমন সিদ্ধান্ত ।
তাই আমার বেক্তিগত মতামত যারা বাঁচতে চান তারা নিজের জীবনের সুরক্ষা নিজেই করুন । সরকারের ভরসা আর করবেন না কারণ দুটো সরকারের হাত তুলে দিয়েছেন ।