আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি পেয়েছে লকডাউন এর। লকডাউনের শুরু থেকেই বাজারে অমিল হয়ে যায় পাউরুটি সহ বেকারী সামগ্রী। বেকারি শিল্পে কর্মরত বহু শ্রমিক এই করোনা পরিস্থিতিতে ঘরে ফিরে গিয়েছেন। পরবর্তীতে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বেকারি শিল্পেকে লকডাউনের আওতা থেকে ছাড় দেওয়া হলেও শ্রমিকের অভাবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তেমনভাবে উৎপাদন শুরু হয়নি। পাউরুটি বাজারে না পাওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন আমবাঙালি। কারণ বহু বাঙালি ঘরেই দৈনন্দিন খাবারের মধ্যে অন্যতম এই পাউরুটি। পাউরুটি প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি নিয়ে গঠিত জয়েন্ট অ্যাকশন কমিটির সম্পাদক বিধায়ক ইদ্রিস আলি বেকারি শিল্পের মালিকদের কাছে আবেদন রেখেছেন এই কঠিন পরিস্থিতিতে আপনারা কারখানা চালু রাখার ব্যবস্থা করুন। যে সমস্ত শ্রমিক ঘরে ফিরে গিয়েছেন তাদেরকে ফিরিয়ে এনে পুনরায় উৎপাদন শুরু করার আবেদন তাঁর।
ইদ্রিস আলি বলেন বেকারি শিল্পের উন্নতিতে রাজ্য সরকার পাশে রয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ এখন দিশেহারা। এই কঠিন সময়ে সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে হবে সকলকেই।