বাইরের পাইকার না আসায় মাথায় হাত পড়েছে তরমুজ চাষীদের।জঙ্গল মহলের ঝাড়গ্রাম জেলা র,গোপিবল্লভপুর ১,গোপিবল্লভপুর ২,সাঁকরাইল, বিনপুর ১ ব্লকের,চাষীরা অধিকাংশ এই সময় তরমুজ চাষের উপর জোর দেন এবং ভালো লাভবান হয়। এমনই চিত্র দেখা গেল ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর ২নং ব্লকের আকনা গ্রামে। লকডাউন জেরে বন্ধ রয়েছে জমিতে প্রয়োগ করার সার ও কীটনাশক ওষুধের দোকান। যার জেরে ঘোরতর সঙ্কটে পড়েছে চাষ।
বিপাকে চাষিও।আকনা গ্রামের চাষীদের বক্তব্য, এই তরমুজ চাষের উপর নির্ভর করেই তাদের সংসার চলে, এটাই তাদের প্রধান জীবিকা। দীর্ঘদিন ধরে লকডাউন চলায় তারা তরমুজের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। লকডাউনের জেরে বন্ধ গাড়ি চলাচল ।ফলে বাইরের পাইকার না আসার দরুন খুবই সামান্য টাকায় তরমুজ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন চাষীরা। যেখানে গত বছর চাষিরা তরমুজের যে মূল্য পেয়েছিলেন সেই তুলনায় এবছর খুবই সামান্য টাকা পাচ্ছেন তারা। আর তাতেই চিন্তার ভাঁজ পড়েছে চাষিদের মাথায়।