হায়দ্রাবাদঃ তেলেঙ্গানা পশু চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মৃত্যু হল ৪ অভিযুক্তের। এই ঘটনায় খুশি নির্যাতিতার পরিবার। এছাড়া মেয়ের আত্মা শান্তি পেল জানাল নির্যাতিতার পরিবার। এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর নির্ভয়ার মা জানান এই খবরে তিনি খুশি । পুলিশের ভুমিকায় পঞ্চমুখ দেশবাসী। পুলিশের ভুমিকায় সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় মানুষজন। এই ঘটনার পর পুলিশের উপর পুষ্পবৃষ্টি করেন স্থানীয় সাধারন মানুষ। পুলিশের এই পদক্ষেপে খুশি দেশবাসী। পুলিশ একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করল, এই ঘটনা সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন নির্ভয়ার মা। এছাড়া পুলিশের ভূমিকায় খুশি নির্যাতিতার বোনও। শুক্রবার সকালে আশা দেবী জানান, ‘‘অন্তত এক জন মেয়ে সুবিচার পেল। পুলিশকে ধন্যবাদ জানাই।
পুলিশ সূত্রের খবর ভোররাতে ৪৪নম্বর জাতীয় সড়কের কাছে পুলিশের কাছে থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নেয় অভিযুক্তরা। এরপর পুলিশের সঙ্গে সং ঘর্ষ বাঁধে অভিযুক্তদের। ঘটনাস্থলে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় ৪ অভিযুক্তদের। সপ্তাহ দেড়েক আগে যুবতি পশু চিকিৎসককে ধর্ষণ করে এই ৪ অভিযুক্ত ৷ তারপর পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় ৷ এই ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয় গোটা দেশে ৷ উত্তাল হয় সংসদও ৷ শেষ পর্যন্ত পুলিশি এনকাউন্টারে ৪ অভিযুক্তের মৃত্যু হয়েছে । এই ঘটনার পর হায়দ্রাবাদের নির্যাতিতার পশু চিকিৎসকের বাবা পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। উদাহরন যোগ্য পদক্ষেপে খুশি নির্যাতিতার পরিবার।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদনগরে নিয়ে যাওয়ার সময় সুযোগ বুঝে পালানোর চেষ্টা করে ওই চার জন। বাধ্য হয়ে গুলি চালায় পুলিশ। তাতেই মৃত্যু হয় ওই চার অভিযুক্তের। পুলিশের কাছ থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। এরপর পুলিশকে গুলি করার চেস্টা করে তাঁরা। আন্তরক্ষার্থে গুলি চালায় পুলিশ। এই ঘটনার পর পুলিশদের মিষ্টি মুখ করায় স্থানীয় মানুষজন, ও পুলিশের হাতে রাখী পরিয়ে দেওয়া হয়। স্বাভাবিক ভাবে পুলিশের এমন উদাহরন যোগ্য পদক্ষেপে খুশি দেশবাসী।