২০২১ সালে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। আর তার আগে শিক্ষকদের জন্য বড় ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের তরফ থেকে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এদিনের মঞ্চ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেন ২০২০ সালেরর প্রথম দিন থেকে সপ্তম বেতন কাঠামো কার্যকর করা হবে। এদিন নেতাজি ইন্ডোরের অনুষ্ঠানে ইউজিসি হারে বেতনের ঘোষণা করলেন তিনি। জানালেন, রাজ্যে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সপ্তম বেতন কাঠামো কার্যকর হবে। ২০১৬ থেকে ২০ পযন্ত ৩% করে ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে।
এছাড়া মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, ‘স্টেট এডেড কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকাদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা করে বাড়িতে দেওয়া হলো। অবসরের পর ৫ লাখ করে পাবেন। আগে তিন লক্ষ টাকা করে পাওয়া যেত। এর জন্যে রাজ্যের এক হাজার কোটি টাকা খরচ হবে।’ এই ঘোষণার পর তিনি আরও জানান, ‘আমাদের শিক্ষক সমাজ আমাদের গর্বের বিষয়। আপনাদের শিক্ষা প্রমাণ করে দিয়েছে। বাংলা থেকে এতো নোবেল পুরষ্কার আসে, সেটা আর কোন জায়গা থেকে আসে না। কাজের মধ্যে দিয়ে বিচার হোক। যারা আমাদের কাজ নিয়ে চিৎকার করছে তাদের বলছি। ৮ বছরে উচ্চ শিক্ষায় অনেক উন্নতি করা হয়েছে।’
মমতার দাবি, ‘বিরোধী দলে আমরা থাকা কালীন এমন কিছু বলতাম না, যেটা সরকার করতে পারবে না। আমাদের হাতে রিজার্ভ ব্যাংক নেই। তাই আমাদের যা ইচ্ছা তাই করতে পারি না। কেন্দ্রের কাছে আমাদের অনেক টাকা পরে আছে তারা টাকা দিচ্ছে না। আমাদের আর কেন্দ্রের বেতন কাঠামো আলাদা সেটা সবাইকে বুঝতে হবে। আগামী দিনে ফের মা মাটি মানুষের সরকার হবে। এই সরকার থাকবে, গর্বের সঙ্গে কাজ করবে। দাঙ্গা করে নয়। মানুষের সঙ্গে থেকে কাজ করবে। অনেক ব্যাংক মার্জার করে দেওয়া হয়েছে। দেশে গোপনীয়তা বলে কিছু নেই।’
মহানগর ওয়েবডেস্ক: পুজোর বোনাস তো একদিকে, এবার পুজোর পরেও কল্পতরু মু্খ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন নেতাজি ইন্ডোরের অনুষ্ঠানে ইউজিসি হারে বেতনের ঘোষণা করলেন তিনি। জানালেন, রাজ্যে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সপ্তম বেতন কাঠামো কার্যকর হবে। ২০১৬ থেকে ২০ পযন্ত ৩% করে ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে।
এছাড়া মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, ‘স্টেট এডেড কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকাদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা করে বাড়িতে দেওয়া হলো। অবসরের পর ৫ লাখ করে পাবেন। আগে তিন লক্ষ টাকা করে পাওয়া যেত। এর জন্যে রাজ্যের এক হাজার কোটি টাকা খরচ হবে।’ এই ঘোষণার পর তিনি আরও জানান, ‘আমাদের শিক্ষক সমাজ আমাদের গর্বের বিষয়। আপনাদের শিক্ষা প্রমাণ করে দিয়েছে। বাংলা থেকে এতো নোবেল পুরষ্কার আসে, সেটা আর কোন জায়গা থেকে আসে না। কাজের মধ্যে দিয়ে বিচার হোক। যারা আমাদের কাজ নিয়ে চিৎকার করছে তাদের বলছি। ৮ বছরে উচ্চ শিক্ষায় অনেক উন্নতি করা হয়েছে।’
মমতার দাবি, ‘বিরোধী দলে আমরা থাকা কালীন এমন কিছু বলতাম না, যেটা সরকার করতে পারবে না। আমাদের হাতে রিজার্ভ ব্যাংক নেই। তাই আমাদের যা ইচ্ছা তাই করতে পারি না। কেন্দ্রের কাছে আমাদের অনেক টাকা পরে আছে তারা টাকা দিচ্ছে না। আমাদের আর কেন্দ্রের বেতন কাঠামো আলাদা সেটা সবাইকে বুঝতে হবে। আগামী দিনে ফের মা মাটি মানুষের সরকার হবে। এই সরকার থাকবে, গর্বের সঙ্গে কাজ করবে। দাঙ্গা করে নয়। মানুষের সঙ্গে থেকে কাজ করবে। অনেক ব্যাংক মার্জার করে দেওয়া হয়েছে। দেশে গোপনীয়তা বলে কিছু নেই।’