নারদা তদন্তে সিবিআই এই প্রথম গ্রেপ্তার করল। বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করা হলো আইপিএস আধিকারিক সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জাককে। ২০১৪ সালে বর্ধমানের পুলিস সুপার থাকাকালীন রাজ্যের শাসকদলের নেতাদের হয়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। ম্যাথু স্যামুয়েলের স্টিং অপারেশনের ফুটেজের সূত্র ধরেই এগোতে চাইছেন সিবিআই আধিকারিকরা। এমনটাই খবর সিবিআই সূত্রের। আরও জানা গগিয়েছে, এদিনের জেরায় বিভিন্ন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেননি মির্জা। তাঁর কথাতেও একাধিক অসঙ্গতি মিলেছিল।
তাই তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে চান সিবিআই আধিকারিকরা।উল্লেখ্য, নারদাকাণ্ডে মোট ১৩ জন অভিযুক্ত। তাঁদের মধ্যে মির্জাই একমাত্র সরকারি আধিকারিক। এবং ফুটেজ অনুযায়ী, তিনিই টাকা কোথায় পাঠানো হবে, তা নির্দেশ দিয়েছিলেন। তাই তাঁর থেকেই এই ফুটেজ-রহস্যের জট খুলতে চাইছেন তদন্তকারীরা।আইপিএস মির্জাকে মোট সাত বার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছিল সিবিআই। আজ, বৃহস্পতিবার অষ্টমবার তাঁকে নিজাম প্যালেসে ডাকা হয়। গোয়েন্দাদের কোনও প্রশ্নেরই সদুত্তর দিতে না পারায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।