অহংকার – এন.কে.মণ্ডল (দ্বিতীয় পর্ব)


বৃহস্পতিবার,১২/০৯/২০১৯
1432

অহংকার – এন.কে.মণ্ডল (দ্বিতীয় পর্ব)

রাত্রি ৫ টায় মামা বাড়ি ফিরে ভাগ্নের খোঁজ খবর নিতে আসলো ভাগ্নের রুমে। এবং বলল

–মামা: মামু আমায় তুমি কিছু মনে কর না আমি নিতে আসতে পারি নি অফিসের বোর্ড মিটিংয়ে ব্যাস্ত ছিলাম। আর তুমি রান্না করে খাচ্ছো কেন আমি আছি কি করতে। রান্না ছাড়ো।

–আসিফ: না মামা আমি শহরের রান্না খাবার খেতে ভালো লাগে না। আর তাছাড়া আমি মামাবাড়ি এসেছি রান্নার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু আমি খেতে পারি না।

–মামা: ঠিক আছে আমি তোমার যা খরচ লাগবে দিয়ে দেব এবং একজন রাধুনি দিয়ে দেব কেমন।

–আসিফ: না মামা আমার কোনো রাধুনি লাগবে না। তাহলে তো একই ব্যাপার হয়ে গেলো। আর আমি নিজের পায়ে দাড়াতে চাই। আসিফের মামা আসিফের কথা শুনে অনেক খুশি এবং অবাক।

— মামা: ঠিক আছে মামু তোমার কোনো অসুবিধে হলে আমায় জানাবে, কেমন।

–আসিফ: ঠিক আছে মামা।

— মামা: ঠিক আছে খেয়ে ঘুমাও, ওকে।

–আসিফ: ঠিক আছে মামা।

রুমা সকালে ঘুম থেকে দেখে তাদের বাড়ির সামনের বাড়িতে একটি ছেলে এসেছে পড়ছে বারান্দায়। কতো সুন্দর এবং স্মার্ট মন কেড়ে নেওয়ার মতো চেহারা। তাহলে বাবা সামনের বাড়িটা ভাড়া দিয়েছে। হতে পারে। সকালে ব্রেকফাস্ট করার টেবিলে খেতে এসে বাবা কে জিজ্ঞেস করল। (বাবার নাম সাবির আহম্মেদ)

— রুমা: আচ্ছা বাবা তুমি আমাদের সামনের ছোটবাড়িটা ভাড়া দিয়েছো নাকি।

— মি: আহম্মেদ: ভাড়া দেব কেন মা, আমাদের কি টাকার অভাব আছে।

–রুমা: তাহলে ওখানে একটি ছেলে আছে তো।

— মিঃ আহম্মেদ: কেন তুই জানিস না, ওটা তোর পিসির ছেলে আসিফ। আমাদের শহরের ভার্সিটিতে পড়তে এসেছে। ভালো মেধাবী ছেলে, আমার তো খুব

এন.কে.মণ্ডল

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট