নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ স্বাভাবিক ভাবে চলতি বিশ্বকাপে অন্যতম ফেবারিট দল হিসেবে পরিচিত ছিল ইংল্যানড ও নিউজিল্যাণ্ড। রবিবার বিশ্বকাপ ফাইনালে মুখোমুখি দুই শক্তিশালি দল। এদিন প্রথমে ব্যাট করেন কিউয়িরা। সেমি ফাইনালে ভারতকে পরাজিত করে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে নিউজিল্যাণ্ড দল। কিন্ত লর্ডসের ফাইনালে শুরু থেকেই দাপট দেখালেন ইংল্যান্ড বোলাররা। জোফ্রা আর্চার, প্ল্যাঙ্কেট, ওকসরা শুরু থেকেই চাপ তৈরি করেন নিউজিল্যান্ড ব্যাটসম্যানদের উপরে।নিউজিল্যাণ্ডের হয়ে ম্যাচের হাল ধরেন হেনরী নিকোলস ৭৭ বলে ৫৫ রান করেন। ইংল্যান্ডের হয়ে ক্রিস ওয়াকস ও লিয়াম ৩টি করে উইকেট নেন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৪১ রানে থামল নিউজিল্যাণ্ডের ইনিংস।
লড়াই হল এদিন সমানে সমানে তবে শেষ হাসি হাসল ইংল্যাণ্ড। বহু দিনের প্রতীক্ষার অবসান হল এদিন। এদিন ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। সুপার ওভারে ইংল্যান্ড ১৬ রানের টার্গেট দিয়েছিল নিউজিল্যান্ডকে। আর সেখানেই বাজিমাত ইংল্যান্ডের। নিউজিল্যান্ডও ম্যাচ ১৫ রান করে ড্র করে দিয়েছিল। কিন্তু বাউন্ডারির হিসেবে জিতে গেল ইংল্যান্ড। বিশ্বকাপ ফাইনালে রুদ্ধশাস জয় পেল ইংল্যাণ্ড। এদিন আর্চারের দাপটে ১৫ রানে আটকে বিশ্বকাপ হাতছাড়া করে নিউজ়িল্যান্ড। ইংল্যান্ড জেতে ম্যাচে বেশি বাউন্ডারি মারার সুবাদে। এক অসাধারন ম্যাচের সাক্ষী থাকল ক্রিকেট বিশ্ব। ম্যাচে বেশি বাউন্ডারি মারার জন্যই রুদ্ধশ্বাস বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচে জয় পেল ইংল্যান্ড।