পশ্চিম মেদিনীপুর: কেশপুরে একেবারে উলট পুরাণ, দিনকয়েক আগে থেকেই পরিষ্কার হচ্ছিল চিত্রটা। যে চরকা, আনন্দপুরে ভোটের আগে বিজেপির কোন জায়গা ছিল না সেই কেশপুরেই সদর্পে মিছিল করে গেলেন ভারতী ঘোষ। ভোটের হারটা সংখ্যার নিরিখে ১ লাখ হলেও এটা যে তার নৈতিক জয় এমনটাই দাবি ভারতী ঘোষের।
দিন কয়েক আগেই জেলার সাংগঠনিক মিটিং করতে এসে ভারতী ঘোষ কে কটাক্ষ করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী । তার জবাব দিতে গিয়ে ভারতী ঘোষ বলেন, যে নেতা নিজের লজ্জা ও ব্যর্থতা ঢাকার জন্য আই পি এস কে দায়ী করে সেই নেতার কোন মূল্য দিই না।একসাথে ভোটের পর থেকে জল্পনা উঠেছিল ভারতী ঘোষ ও রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে অভিষিক্ত হচ্ছে। সেই জল্পনাকে কার্যত উড়িয়ে দিয়ে বিজেপির রাজ্য সম্পাদক সঞ্জয় সিং দাবি করেন, পিছনের দরজা দিয়ে নয় ভারতী ঘোষ এমপি হয়ে যাবেন মানুষের ভোটে জয়ী হয়ে। এদিন কেশপুরে ভারতী ঘোষ কে দেখে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত দলীয় কর্মীরা॥