নিজস্ব প্রতিবেদন ; ট্রেন্ট ব্রিজে টস জিতে প্রথমে পাকিস্তানকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন ইয়ন মর্গ্যান। এদিন শুরু থেকেই দুরন্ত ছন্দে দেখা যায় দুই পাক ওপেনারকে। দুই ওপেনার ইমাম-উল-হক ও ফখর জামান তাঁদের ব্যাট থেকে এল ৪৪ ও ৩৬ রানের ইনিংস। এরপর ম্যাচের হাল ধরেন বাবর আজম ও মহম্মদ হাফিজ। এদিন আগ্রাসী মেজাজে দেখা যায় পাক ব্যাটসম্যানদের। শেষ পর্জন্ত বিদেশের মাটিতে রানের পাহাড় গড়ে তোলেন সরফরাজ আহমেদরা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে পাকিস্তানের ইনিংস শেষ হয় ৩৪৮ রানে। এই পাহাড় সমান রানের চাপ মাথায় নিয়ে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড দল শুরুটা ভালো করলেও লক্ষ্যে পৌঁছাতে ব্যার্থ তারা।
পাক পেসারদের দাপটে একের পর এক উইকেট হারিয়ে চাপে পরে যায় ইংল্যান্ড দল। এদিন ইংল্যান্ডের হয়ে ম্যাচের হাল ধরেন জোস বাটলার, এদিন ৭৬ বলে ১০৩ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন তিনি। তবে শেষ রক্ষা হল না শেষ পর্জন্ত ৩৩৪ রানে রানে থেমে যায় ইংল্যান্ডের ইনিংস। এদিন তিন উইকেট নেন ওয়াহাব রিয়াজ। দুটো করে উইকেট শাদাব খান ও মহম্মদ আমিরের। একটি করে উইকেট তুলে নেন মহম্মদ হাফিজ ও শোয়েব মালিক। এই ম্যাচে তাঁদের বোলিংয়েও সেই ট্র্যাডিশনাল পাক আগ্রাসন ছিল স্পষ্ট। সবমিলিয়ে বলা চলে একটি রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের সাক্ষী থাকলেন নটিংহ্যামে হাজির দর্শকরা।