লরির চাকার ধূলো মেখে জাতীয় সড়কে নিত্যদিনের বাজার, উদাসিন প্রশাসন


বুধবার,০৬/০২/২০১৯
522

আক্তারুল খাঁন---

হাওড়া: ৬ নং জাতীয় সড়কের পাশে রানিহাটি, আনাজপাতি নিয়ে জাতীয় সড়কের লেনে বসে বছরের অধিকাংশ দিন কাটে। সকাল থেকে শুরু হয়ে যায় ক্রেতা-বিক্রেতার আনাগোন। বেলা গড়িয়ে সূর্য মাথায় ওটা অবদি চলতে থাকে বিক্রিবাটা পাশ দিয়ে ছুটে চলেছে বিভিন্ন রাজ্যের ১০ চাকা১২চাকা লরি,বাস, ছোট গাড়ি তাতে ওদের কোন কিছু যায় আসে না একপ্রকার গা সওয়া হয়ে গেছে। জাতীয় সড়কের গায়ে ওদের দিন আনা দিন খাওয়ার অন্নজল জোগাড় করেছ।

পাঁচলা থানা থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার রানিহাটি মোড়ে সকাল হলেই শুরু হয়ে যায় জাতীয় সড়কের ধারে বাজার বসা। বলা চলে রীতিমত জমিয়ে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সবজি ও মাছ। এই বাজারে বিক্রি জাত সবজি আনা হয় সাঁকরাইল ব্লক এর ধূলাগড়ি সবজি বাজার থেকে। শুধুমাত্র রানিহাটি এলাকার মানুষ আসে না এই বাজারে,পাশের এলাকায় হাকোলা, বেলডুবি, জয়নগর,কান্দুয়া,পানিয়াড়া সহ আট দশটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ এই বাজারে আসে। বিক্রিবাটা বাড়ার কারণে দিন দিন বাড়ছে বাজারে আয়তনও।সঙ্গে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও।

হাকোলার বাসিন্দা শেখ মিজানুর বলেন রানিহাটি বাজার এলাকার একমাত্র পুরানো বাজার হওয়ায় বহু মানুষ এই বাজারে উপর নির্ভরশীল। সকাল ৬ টা থেকে যেমন বাজার বসে আবার সন্ধ্যায় বেশ কিছু পাকা দোকানে মাছ বিক্রি হয় বছরভর। ফলে বাজারের আয়তনও বাড়ছে চেষ্টা করা হচ্ছে এই বাজার সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার। রানীহাটি মোড় থেকে প্রতিদিন বাস ধরে গৌতম দাস,রাজু মল্লিক তন্ময় দাস প্রত্যেকে বলেন দুর্ঘটনা ঘটলে তার দায় কে নেবে? এই মড়ে যে দুর্ঘটনা় একদমি ঘটে না তা ঠিক না,মাঝেরমধ্যে দুর্ঘটনা ঘটার খবর কানে আসে। কিন্তু বাজার সরানো নিয়ে কারও মাথাব্যথা দেখিনা।ব্যাগ ভরে বাজার করে বাড়ি নিয়ে যেতে পারলেই হলো।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট