পশ্চিম মেদিনীপুর: সন্দেহের বশে নির্যাতন চালাত বউমার উপর। তার জেরে গলায় দড়ি নিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা গৃহবধুর।গুরুতর অবস্থায় ষষ্ঠী রানা(২১) ভর্তি বেলদা গ্রামীন হাসপাতালে। সঙ্গত প্রায় সাত বছর আগে নারায়ণগড় থানার নন্দকিশোরপুরের মেদিনী রানার মেয়ের সাথে বেলদার বড়মাতকতপুরের বাসিন্দা যুগল রানার বিয়ে হয়। দুজনের এক পাঁচ বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। সন্দেহের বশে শাশুড়ি ও ষষ্ঠীর স্বামী মিলে অত্যাচার চালাত।
খেতে দিত না বলেও অভিযোগ ষষ্ঠীর শ্বশুর বাড়ির বিরুদ্ধে। কিন্তু সোমবার সহ্য করতে না পেরে নিজের বাড়িতে গলায় দড়ি নিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ষষ্ঠী। তবে গুরুতর অবস্থায় তাকে বেলদা গ্রামীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গুরুতর অবস্থায় বেলদা গ্রামীন হাসপাতালের চিকিৎসাধীন ষষ্ঠী। ষষ্ঠী রানার বাপের বাড়ির পক্ষ থেকে বেলদা থানায় স্বামী যুগল রানা ও যুগলের মায়ের নামে অভিযোগ জানানো হয়েছে। বধু নির্যাতনের মামলা রুজু করে তদন্ত চালাচ্ছে বেলদা থানার পুলিশ।