চাকদহে আমজনতার সঙ্গে মন্ত্রীও মাতলেন বর্ষবরণে


বুধবার,০২/০১/২০১৯
529

বাংলা এক্সপ্রেস---

নদিয়া: ৩১ ডিসেম্বর মানেই কলকাতার পার্ক স্ট্রিট। আলোর ঝলকানি, লাখো মানুষের ভীড়। ভূরিভোজ, নাচ, গান, হুল্লোর। আলোর ঝলকানি ও মানুষের ঢল আছড়ে পড়লো নদিয়ার চাকদহেও। কেবিএম মোড়ে প্রান্তিক ক্লাবের আয়োজনে আনন্দমুখর হল বর্ষবরনের রাত। সন্ধ্যা ছ টা থেকে শুরু হয় অনুষ্ঠান। রাতভর মানুষের উন্মাদনায় নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়। আর এই অনুষ্ঠান আরও আলোকময় হয়ে ওঠে নেতা- মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে।

কে ছিলেন না? পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী তথা চাকদহ বিধানসভার বিধায়ক রত্না ঘোষ কর, নদিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি রিক্তা কুন্ডু,জেলা কর্মাধ্যক্ষ দীপক বসু, চাকদহ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হরপ্রসাদ হালদার, যুব নেতা শুভঙ্কর সিং (যীশু), চাকদহ পৌরসভার প্রাক্তন পৌরপিতা দীপক চক্রবর্তী সহ অন্যান্যরা। চাকদহ শহরের সাধারণ মানুষ দেখলেন সকলকে এক জায়গায়। নাচ গানের মাধ্যমে পুরাতন কে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরের সূর্য কে আহ্বান করলো বেলুন উড়িয়ে এবং কেক কেটে।চাকদহ শহর ছাড়াও বাইরে থেকে যারা এই অনুষ্টানে এসেছিলেন তারাও দেখলেন একটা বর্ষবরন সুন্দর মুহূর্ত।

মন্ত্রী নিজে কেক কেটে খাওয়ালন জেলা সভাধিপতি রিক্তা কুন্ডুকে। অনুষ্টান শেষে আলিঙ্গনে আবদ্ধ হলেন সবার সাথে।এটাই সম্ভব হলো চাকদহে বুকে তা করে দেখালো প্রান্তিক ক্লাবের সম্পাদক ও চাকদহ শহর তূণমূল কংগ্রেসের যুব নেতা সৌমিত্র ভট্টাচার্য্য। তিনি জানান, আমি একা করিনি আমার ক্লাবের সমস্ত সদস্যরা সাথে আমার ভায়েরা বোনেরা যারা আমাকে সাহায্য করেছে বর্ষবরন অনুষ্টান করতে। আমি সবাই কে একি মঞ্চে এনেছি যাতে চাকদহ শহরের মানুষ শান্থিতে বাস করতে পারে। মা বোনেরা মাথা উচু করে চলতে পারে। আর তার জন্য সারারাত মানুষ আমাদের পাশে ছিল।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট