গীর্জায় গীর্জায় ঘন্টা বাজতেই রায়গঞ্জের ফুটপাতে আশ্রয়কারীদের কাছে সান্তাক্লজ


মঙ্গলবার,২৫/১২/২০১৮
922

বাংলা এক্সপ্রেস---

প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও রাত বারোটায় গীর্জায় গীর্জায় ঘন্টা বাজতেই রায়গঞ্জের ফুটপাতে আশ্রয়কারীদের কাছে সান্তাক্লজ রূপে পৌঁছে গেলেন রায়গঞ্জের বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত। একে একে সকলের গায়ে জড়িয়ে দিলেন প্রবল শীতের উষ্ণ পরশ দিতে একখানা কম্বল আর উপহার হিসেবে তুলে দিলেন কেকের প্যাকেট। চালচুলোহীন গরীব দুস্থ মানুষের মসীহা সকলের প্রিয় মোহিত দা যে এবারেও তাদের কাছে আসবেন এটা যেন প্রত্যাশিতই ছিল তাদের কাছে। তাই তো এত রাতে বিধায়ককে কাছে পেয়ে আপ্লুত নিরাশ্রয় মানুষগুলো।

বিগত দশ বছর ধরে একটিবারও অন্যথা হয়নি সান্তাক্লজরূপী রায়গঞ্জের বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্তের রায়গঞ্জ শহরের দুস্থ মানুষদের কম্বল, কেক এর প্যাকেট ও পানীয় জলের বোতল বিতরন। ঘড়ির কাঁটায় রাত বারোটা বাজতেই শুরু হলো ২৫ শে ডিসেম্বর বড়দিনের উৎসব। আর ঠিক সেই সময়টাতেই হাতে শীতের কম্বল আর বড়দিনের কেক হাতে নিয়ে মোহিতবাবু ছুটে আসেন আশ্রয়হীন মানুষদের কাছে। রায়গঞ্জ রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম কিংবা শহরের রাজপথের দুধারের ফুটপাতের বসবাসকারী বা শহরের অলিতে গলিতে যেখানেই পেয়েছেন নিরাশ্রয় দুস্থ মানুষদের, তাদের গায়ে জড়িয়ে দিয়েছেন শীতের কম্বল আর হাতে তুলে দিয়েছেন বড়দিনের কেক ও জলের বোতল।

আর নিজেদের অজান্তেই ঠিক এই সময়টার জন্যই বোধহয় অপেক্ষা করে থাকেন চালচুলোহীন মানুষগুলো কখন আসবেন তাদের সান্তাক্লজ থুড়ি প্রিয় মানুষ বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত। বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, রায়গঞ্জ শহরের ফুটপাতে বসবাসকারী দুস্থ মানুষদের প্রতিবছরই শীতবস্ত্র দিয়ে তাদের এই শীতের সময়ে কিছুটা কষ্ট লাঘব করার চেষ্টা করেন তিনি। তিনি বলের এই বড়দিনের উৎসবে ছোট বড় সকলেই আনন্দে মেতে ওঠে। এইসব ভবঘুরে, অনাথ ও আশ্রয়হীন মানুষেরা বঞ্চিতই থেকে যায়। তাই তাদের পাশে দাঁড়িয়ে একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া চেষ্টা করা হয়। তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় কম্বল, কেকের প্যাকেট ও একটি পানীয় জলের বোতল।

Affiliate Link Earn Money from IndiaMART Affiliate

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট