এই রাজবাড়ির আনাচে কানাচে জরিয়ে রয়েছে ইতিহাস : ইটাচুনা রাজবাড়ি


বৃহস্পতিবার,২৯/১১/২০১৮
1837

বাংলা এক্সপ্রেস---

শহরের উষ্ণতম দিনে পিচগলা রোদ্দুরে বৃষ্টির নিশ্বাস তোমায় দিলাম আজ আর কিইবা দিতে পারি পুরোনো মিছিলের পুরোনো ট্রামেদের সারি ফুটপাত ঘেসা বেলুন গাড়ি সুতো বাঁধা যত লাল আর সাদা উড়াই আমার থতমত এই শহরে রডোডেন্ড্রন তোমায় দিলাম আজ ।পিচগলা রোদ্দুর, পুড়ে যাওয়া কলকাতা ছেড়ে পাড়ি দিতে পারেন এই মরসুমে ইটাচুনা রাজবাড়ীতে। এই রাজবাড়ির আনাচে কানাচে জড়িয়ে রয়েছে বহু ইতিহাস। সপ্তাহের কটাদিন শহরছেরে একটু দূরে যেতে মন চাইলে রওনা দিতে পারেন এই রাজবাড়ির উদ্দেশ্যে।

যদি যান্ত্রিক আধুনিকতাকে সটান ছুড়ে ফেলে কাটানো যায় কিছু রাজকীয় দিনরাত? তা হলে তো কথাই নেই! জনঅরণ্য থেকে খানিক দূরেই হুগলির ইটাচুনা রাজবাড়ি প্রস্তুত আভিজাত্যের চাদরে মোড়া মেদুর কিছু মুহূর্ত উপহার দিতে।পুরনো দেওয়ালের প্রাচীন গন্ধ, উঁচু কড়িবরগার ছাদ, আল্পনা দেওয়া বিরাট নাটমন্দির, প্রাঙ্গন জুড়ে বিরাট বিরাট বাতিস্তম্ভ, প্রকাণ্ড ঝাড়বাতি দিয়ে সাজান ইতিহাসের গন্ধমাখা সুবিশাল বৈঠকখানা মুহূর্তে অন্য এক জগতের দরজা খুলে দেয় চোখের সামনে।

হাওড়া থেকে মেন লাইনে বর্দ্ধমান গামী ট্রেন বা মেমারী/পান্ডুয়া লোকাল ধরে ব্যান্ডেল , আদি সপ্তগ্রাম, মগরা, তলান্ডু পার করে খন্যান স্টেশনে নেমে পড়বেন। ওখান থেকে দশ মিনিটের পথ। পোলবা যাবার রাস্তায়। সপ্তাহের কিছু দিন একটু অন্য মেজাজে কাটাতে চাইলে আপনি যেতে পারেন এই রাজবাড়ির উদ্দেশ্য।এই রাজবাড়ির ওয়েবসাইটে বিশদ বিবরন রয়েছে, যা আপনাকে বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে। এই শীতমাখা দুপুরে রাজকীয় সমারোহ উপভোগ করতে আপনিও পাড়ি দিতে পারেন এই ইটাচুনা রাজবাড়িতে।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট