হাওড়ার অগ্রণীর পুজোর প্রতিমারই বাজেট দু লক্ষ টাকা


রবিবার,০৭/১০/২০১৮
460

আক্তারুল খাঁন---

হাওড়া: ঘরের বাতাস আজ স্নিগ্ধযায় পরিপূর্ণ। কারন সেই বাতাসে মিশে আছে শরতের স্পর্শ।বাংলার মুখ এখন উন্মুক্ত নদী।তাঁর বাঁধনছাড়া স্রোতে ভেসে বেড়াচ্ছে বাঙালির হৃদয়। আর একটু কাছে পাবার বাসনা, জড়সড় হয়ে স্বপ্ন দেখার আয়না এখন শোভা পাচ্ছে প্রতিটি টিনেজার বিছানায়। আসছেন মা। এখন শুধু প্রহর গোনার পালা।কান্না-হাসির রসায়নে মা এখন ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের হাত ধরে আন্তর্জাতিক। সেই মা দেবী দশভুজার সবাইকে চমকে দেবার মৃন্ময়ী প্রতিমা এবার দেখা যাবে হাওড়ার আন্দুল-মৌড়ির মধ্য মহিয়াড়ি সর্বজননীন দূর্গোৎসব কমিটির পুজোয়। এই পুজো পরিচালনা করে অগ্রণী। বিখ্যাত শিল্পী কুমোরটুলির মিন্টু পাল নির্মাণ করছেন এই বিস্ময়করে প্রতিমা। শুধুমাত্র প্রতিমার বাজেটই দু লক্ষ টাকা বলে জানান সংগঠকরা। তবে প্রতিমার বিশেষত্ব এখনই খোলসা করলেন না তাঁরা। ক্লাব সদস্যদের কথায় এটা একটা বড় চমক।যা দর্শনারথীরা পুজোর সময় মন্ডপে এলেই দেখতে পাবেন।

সংঘের সদস্য বিপ্লব সাহা জানান, শুধু প্রতিমাতেই নয় , মন্ডপেও ফুটে উঠবে অভিনবত্ব। শিল্পী প্রদীপ দাসের চিন্তাভাবনায় মন্ডপে ফুটে উঠবে একটি কাল্পনিক আধুনিক চিত্র। বিভিন্ন ঠাকুরের মূর্তি ও বল দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্ডপ। ভিতরে থাকবে কাপড়ের কাজ।প্লাইউড ও ফাইবার দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্ডপ। প্রতিমার পিছনে থাকবে ফাইবারের কাজ।বিপ্লববাবু আরও বলেন, মন্ডপটির চারিদিকে থাকবে ত্রিশূল।

হাওড়ার আন্দুল-মৌড়ি রানীবালা স্কুলের কাছে অবস্থিত অগ্রণীর এই পুজোর বাজেট প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকা।প্রতিবছরই এই পুজো বিভিন্ন সংস্থা থেকে পুরস্কার পায়।এবছরও তাঁরা সাফল্য পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী বলে জানান ক্লাবের অপর সদস্য কৃষ্ণেন্দু।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট