বাবা রিক্সাচালক, মা চা বাগানের কর্মি।টিনের চালের ঘর সেখান থেকেই স্বপ্ন দেখা শুরু। নিজের স্বপ্নের উড়ান নিয়ে ভেসে চললেন বাংলার স্বপ্না।এশিয়াডে সোনা জিতেছেন বাংলার স্বপ্না।সম্প্রতি তিনি জানান পদক নেওয়ার সময় দারুণ অনুভুতি হয়েছিল।জীবনের পথে তিনি আজ যোদ্ধা। সোনা জেতবার স্বপ্ন তার পুরন হল।তিনি জানান যদি পদক না জিততাম খেলা ছেড়ে গ্রামে গিয়ে চা বাগানে কাজ করব।কিন্ত এমন সাহসী প্রতিভাবান নারীকে হারায় কার সাধ্য।তিনি আজ জয়ী।এককথায় স্বপ্নার স্বপ্নপুরন।
শুধু তাই নয় জীবনের পথে তিনি বারবার কঠিন পরীক্ষার সন্মুখীন হয়েছেন।আ্যথলেটিক্সে এবছর তিনি ছিলেন অন্যতম সেরা প্রতিযোগী। এক প্রত্যান্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা তার স্বপ্নপুরন এর গল্প।জয়ের স্বাদ এনে দিয়েছে এই পদক।গোটা ভারতবর্ষ আজ গর্বিত স্বপ্নার জন্য।