উত্তরপ্রদেশের পিলভিটে মাটির নিচে কেবল পাততে গিয়ে মৃত ছয় শ্রমিকের কফিন বন্দী নিথর দেহ বৃহস্পতিবার উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার ও রায়গঞ্জে নিজেদের বাড়িতে। তাঁদের বাড়ি উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার ব্লকের বাড়িওল ঘাট, রায়গঞ্জের ট্যাগরা, এলেঙ্গিয়া ও পশ্চিমপাড়া এলাকায়। মৃতরা হলেন নাজিমুল হক, নাজিম আলি, হাসেন আলি, নাজিমুদ্দিন আহমেদ, কেসর আলি ও মহিরুল হক। তাদের মৃত্যুর খবর বাড়িতে পৌছানোর পড় থেকেই কান্নায় ভেঙ্গে পরে পরিবারের লোক জন।
শোকার ছায়া নেমে আসে পরিবার সহ গোটা জেলায়। এর পর রাজ্য সরকারের তৎপরতায় উত্তর প্রদেশ সরকারের সাথে যোগাযোগ করে সেই মৃত শ্রমিকেদের দেহ অত্যাধুনিক ফ্রিজিং অ্যাম্বুলেন্স করে বুধবার রাতে উত্তর প্রদেশ থেকে এসে পৌচ্ছায় উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ থানায়। সেখান থেকে মৃতদেহ গুলি হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়। রাতে থানা চত্ত্বরে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জ পৌরপতি সন্দীপ বিশ্বাস, উপ পৌরপতি অরিন্দম সরকার, এলাকার তৃনমূল নেতা সহ অন্যান্যরা। তারপর বৃহস্পতিবার মৃত দেহ গুলি তাদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয় জেলা প্রশাসনের তরফে।
সেই মত আজ ইটাহারের সূরনে ১ নম্বর অঞ্চলের বারিওল ও পাজোলের ৩ জনের বাড়িতে মৃতদেহ এসে পৌচ্ছাতেয় কাতারে কাতারে মানুষ ভীর জমাতে থেকে মৃতদের বাড়িতে। পাশাপাশি মৃত দের পরিবারের পাশে এসে দাঁড়ান রাজ্য সরকারের পঞ্চায়েত ও গ্রাম উন্নয়ন দপ্তরের রাষ্ট্র মন্ত্রী গোলাম রব্বানী, জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি পূর্নেন্দু দে, রায়গঞ্জ পৌরপতি সন্দীপ বিশ্বাস, উপস্থিত ছিলেন তৃনমূল নেতা দুলু গাঙ্গুলী, এলাকার জেলা পরিষদ সদস্য বিউটি বেগম, এলাকার তৃনমূল নেতা আসলাম আলী সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। উপস্থিত নেতৃত্ব একে একে ফুলের তোরা দিয়ে শ্রদ্বা জানান মৃতদেহতে। এই ভাবে মন্ত্রী গোলাম রব্বানী একে একে সব মৃত দেহতে শ্রদ্দ্বা জানীয়ে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে সতকারি ভেবে দুই লক্ষ টাকার আর্থিক সাহাজ্যের আশ্বাস দেন। তারপর তিনি রায়গঞ্জ চলে যন সেখানেও বাকিদের শতকার্য করা হয় ।